কান্ধন,১২৯২ ) -গোল জালু। শেন একটা বিয়ের পরীক্ষা - করিতে ইছfরা ৰভুই নারাজ । অনেক দিন হইল জামি আলু চাসের বিষয়ে একট পরীক্ষা করিতে আমাদের পল্লীস্থ ও পল্লীর নিকটস্থ কৃষকদিগকে অনুরোধ করিয়াছিল।ম, কিন্তু ৰড়ই ছুঃখের ৰিষয় যে,তাহ it আমার অনুরোধ রক্ষা করে নাই । পাঠকগণ বণিতে পারেন ষে,আমি নিজে কেন পরীক্ষ। করিলাৰ না ? তাহার উত্তরে অ মি বলিঙেছি যে স্বচক্ষে সে প্রণালীটি অনেকার দেখিয়াছি এবং বুবিয়ছি বলিয়াই অ।মি উহাদিগকে সেই প্রণালীতে উক্ত বিষয়ের উপদেশ নিজে গিয়|ছিলাম, নতুৰা তাহা। পরীক্ষা করিতে পিয়া ক্ষত্তি এন্ত হুইবে ৰ ৰিফলমনোরথ হইৰে আমা। এজন জ্ঞান থাকিলে আমি কখনই ভানুরোধ করিতাম না। আমার বিশেষ প্রতীন্তি আছে যে নিম্নলিখিত প্রণালীতে আমাদের দেশে , আলুর চাস কৰিলে বিলক্ষণ লাভ হইৰার সম্ভাৰন । - প্রখমণ্ডঃ সচরাচর জামাদের দেশে কি. প্রণালীড়ে আলুর চাস । হইয়া থাকে, তাহ একবার দেখt যাউক । জামাদের দেশের কৃষকের আলু বগাইবার সময় আলুর বীজ রাখিয়া থাকেন । জালুর বীজ সাধারণতঃ তিনপ্রকার, গলার,ডলার ও বাড়া। আলুগাছের সর্বউপরে যে জালু ধরে তাহাকে গলার জালু ৰলে ; গলার আলু প্রায়ই মাটর বাহিরে জন্মে এই জন্য প্রায়ই শাৰবর্ণ হয়। তলার আলু ছোট ২ ও সাধারণ আলুর মত রং ।.সৰ্ব্বনিয়ে যে ছোট ছোট জালু হয় সেই গুলিকেই তলার আলু বলে। আবার এই সমস্ত আলুর বীজ যখন ক্ষেত্রে বসান হয়,তখন অনেক আলুর অঙ্কুর (কল) ভাঙ্গিয়া যায়, সেই আলুর পুনরায় অঙ্কুর বাছির হইলে তাহাকে বাড়া বীজ ৰলে। ७३ किम थकtब्र छिब श्रांद्र ७क প্রকার আলুর বীজ আছে,জাহাকে দোভাঙ্গ বীজ বলে। . এই দোভাঙ্গ বীজ সর্বাপেক্ষা উত্তৰ । আলু যখন একটু বড় হইয়া জাগে অথচ গাছ ৰেশ সরল ও মঙ্গে থ কে, এবং আলুর দর যখন ৰেল থাকে, তখন কৃষকের বড় ২ জালু
