পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VS) দিবরাত্রির কাব্য “এমনি বলেছি। রহস্থত করে ।” “এ কিরকম দুর্বোধ্য রহস্য! আমি ভাবলাম, একটা কিছু মজার কথা বুঝি আপনার মনে হয়েছে, এটা তার ভূমিকা | শেষে ব্যাখ্যা করে আমাদের হাসিয়ে দেবেন।” হেরম্ব ইতিমধ্যে আত্মসম্বরণ করেছে। ‘তাই মনে ছিল আনন্দ । শেষে ভেবে দেখলাম, ব্যাখ্যা না করেই হাসিয়ে দেওয়া ভাল ।” “এটা এখুনি বানিয়ে বললেন।” “নিশ্চয় । সঙ্গে সঙ্গে না বানাতে পারলে চলবে কেন ? হাসির কথা আধামিনিটে পচে যায়৷ ” ‘আর হাসি ? হাসি কতক্ষণে পচে যায় ? আপনার কথাটা শুনি এমন সব অদ্ভুত কথা মনে হচ্ছে! আচ্ছা, আপনি কখনো ভেবেছেন হাসতে হাসতে মানুষ হঠাৎ কেন থেমে যায় ? সিদ্ধি খেয়ে যারা হাসে তাদের কথা বলছি না। যারা হঠাৎ খুশী হয়ে হা”,-মজার কথায় হোক, হাসির ব্যাপারে হোক অথবা আনন্দ পেয়েই হোক। হাসুতে আরম্ভ করলেই মানুষের এমন কি কথা মনে পড়ে যায়, যার জন্য আস্তে আস্তে হাসি থেমে আসে ? তাছাড়া এমন মজা দেখুন, পাগল না হলে EDD SLBDSS SB DBDLDDLD KLBLB S DSSS DDBJDL DDB BDBD DBBB BBDLSS দু’জন লোক থাকা চাই । ঘরের কোণে বসে নিজের মনে যদিই বা কেউ কখনো হাসে, তার তখন নিশ্চয়ই এমন একটা কথা মনে পড়েছে ষার সঙ্গে অন্য একজন লোকের সম্পর্ক খুব ঘনিষ্ঠ। নিছক নিজের কথা নিয়ে কেউ হাসে না । হাসে ?”