পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী । আমি আজ ত্ৰিশ পৰ্যন্ত গণতে শিখেছি, শুনলে।” অমনি দুঃখিনী তাহার মুখচুম্বন করিয়া বলিলেন, “বলত বাবা, উনিশ, কুড়ি, তার পর কি ?” বালক অমনি বলিয়া উঠিল “একুশ, বাইশ, তেইশ।” দুঃখিনীর পাঠশালায় ছোট ছোট ছেলেদেয় বই ছিল না ; পাততাড়ি ছিল না ; সব মুখে মুখে। প্ৰাতঃকাল হইতে আটটা 6ं ? स्रुg দুঃখিনী ७शे ८छाछे-6छाप्ने cछtयt५१ *दैभ्र| c९छ। করিতেন এবং তাহারই মধ্যে বর্ণপরিচয়, বানান, গণিত প্ৰভৃতি শিক্ষা দিতেন। ছেলেরা বুঝিতেও পারিত না যে, তাহারা পড়িতেছে ; তাহারা এ পড়াটাকে খেলারই অন্তর্গত করিয়া লইয়াছিল । BDB KBDBD SDD DBDBBDD DDBDS DBDBD gBB অপেক্ষাকৃত অধিক বয়সের ছেলেদের পড়া বলিয়া দিতেন । এই সকল ছেলেরা প্ৰাতঃকালেই পাঠশালায় আসিত। তাহারা প্ৰথমে ব্যায়াম করিাত ; তাহার পর হাত পা ধুইয়া আসিয়া পড়িতে BDSS SDD LYBB tD DDD DBDSgB DDLLDDS পড়া জিজ্ঞাসা করিতেন, নানা বিষয়ে উপদেশ দিতেন । १ांभाल ६छे বেলাই বসিত। অপরাহ্র কালে পড়াশুনা বুদ্ধ, তখন ছেলেরা কেবল খেলা করিাত ; দুঃখিনী তাহাদের খেলা দেখিতেন। খেলা লইয়া তর্ক উপস্থিত হইলে, তাহার মীমাংসা করিয়া দিতেন। কোন কোন দিন কোন ছেলে উচ্চৈঃস্বরে BBL DB DBDDDDB Bu DBBBS DBDB BD gDSSS SDDSS DD D DtBBB BB DBED BD DBDDDBDBLDYS KK BBDDDSS GS