পাতা:দুঃখিনী - জলধর সেন.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুঃখিনী। ত্ৰয়োদশ পরিচ্ছেদ । এ অধ্যায়টা দুঃখিনীর জীবনচরিতের মধ্যে না দিতে পারিলেই ভাল হইত ; এ পরিচ্ছেদে যে কথা বলিতে হইবে, ভগবানের নিকট প্রার্থনা করি কাহারও অদৃষ্ট যেন সে দশা না হয়, কেহ যেন তেমন পরীক্ষায় না পড়েন। দুঃখিনীর জীবন যে কত কষ্টের তাহা আর বলিয়া উঠিতে পারি না। দুঃখিনী দুই বেলা স্কুলের কাজ করে, মধ্যাকুকালে রামকৃষ্ণের বাটীর প্রায় BBB DBDDBB DBDDS BDDBDBDBD BBO DDDD DBDD DDSS DDBB দুঃখিনীকে রাধিতে দিতেন না এবং বাটীর সকলকে, নিষেধ করিয়া দিয়াছিলেন যে, তাহারা যেন দুঃখিনীকে কোন কাজ করিতে না বলে ; ভয়, পাছে দুঃখিনী মনে করে সে রামকৃষ্ণের BB D DD DBBDDSDiB SDDDBDBDBS BBD DBDB বলিতে হয় না, দুঃখিনী নিজেই সব জানেন। দুঃখিনীর ন্যায় গরুর সেবা করিতে কেহ জানে না ; দুঃখিনী বাটীর কোন স্থানে জঙ্গল দেখিতে পারেন না ; বাটীর ছেলেমেয়েরা অপরিষ্কার হইয়া দুঃখিনীর সম্মুখে যাইতে পারে না। দুঃখিনী আসিবার পূর্বে রামকৃষ্ণের রান্নাঘরের বড়ই বে-বন্দোবস্ত ছিল। রান্নাঘরের এক কোণেই জ্বালানি কাঠের স্তুপ থাকিত। দুঃখিনী দুই তিনদিন তাহা সরাইবার কথা বলিলেন ; কিন্তু যখন দেখিলেন, সে কথায় কেহ বড় মনোযোগ করে না ; তখন নিজেই একদিন ঘরের মধ্য হইতে কাষ্ঠ বাহির করিয়া অন্য একস্থানে রাখিলেন, ঘরের মধ্যে