পাতা:দুই বাড়ি - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাহাকে দেখিয়া লাফাইয়া উঠিয়া বলিলেন-আরে এই যে ! আমি ভাবচি, আজ কি আর এলে না ?-দেরি হচ্চে যখন, তখন বোধ হয়শূরীর বেশ ভালো ? বাড়ির সব ভালো ? তাহার স্বাস্থ্য ও তাহার পরিবারের কুশল সম্বন্ধে সাধন-মোক্তারের এ অকারণ ঔৎসুক্য নিধুকে বিরক্ত করিয়াই তুলিল। সে বিরস মুখে বলিল -ठाgछ छैJi, मद ममा क्रश्न । সাধন ভট্চাজ বলিলেন-ভালো কথা, একটা জামিননামায় সই করতে হবে তোমায়। মক্কেল পাঠিয়ে দেব এখননিধু ইহার ভিতর সাধন ভট্টচাজের স্বার্থসিদ্ধির গন্ধ পাইয়া আরও বিরক্ত হইয়া উঠিল-কিন্তু বিরক্ত হইলে ব্যবসা চলে না-অন্তত একটা টাকা তো ফি পাওয়া যাইবে জামিননামায়। সুতরাং সে বিনীতভাবে বলিল-দেবেন। পাঠিয়ে। -আজ একবার নতুন সবডেপুটির কোর্টে তোমায় নিয়ে যাই চল-আলাপ হয়নি বুঝি ? --না, উনি তো শুক্রবারে এসেচেন, সেদিন আমার কেস ছিল না, ওঁকে চক্ষেও দেখিনি -হাকিমদের সঙ্গে আলাপ রাখা ভালো। চল যাইনবাগত সবডেপুটির নাম সুনীল বন্দ্যোপাধ্যায়, বয়স বেশি নয়। লম্বা ধরনের গড়ন, চোখে চশমা, গায়ের রঙ বেশ ফস । এজলাসে কোনো কাজ ছিল না, সুনীলবাবু এক বসিয়া নথির পাতা উন্টাইতেছিলেন, সাধন ভট্টচাঞ্জ ঘরে ঢুকিয়া হাসিমুখে বলিলেন—হজুরের এজলাস যে আজ ফাকা ? -আসুন সাধনবাবু, আসুন। এ মহকুমায় দেখচি কেস বড় কম-ভাবচি BD SBK B D DDDD LLBDJBB DBDB SBDB DD ইনি কে ? AO