পাতা:দুনিয়ার দেনা - হেমলতা দেবী.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

५6ी कडांझी दांडीछ, दाऊँव १३gछ "দুনিয়ার সকল সুরের এই সুরেতে ভর ” যাত্রীরা বাউলের কথা, বাউলের গান, একতারার ঝঙ্কার মন্ত্ৰমুগ্ধের মত বসে শুনছে, বাউল গাইছে— বাজে সে একটি ফাকে, সাড়া দেয় একটি ডাকে, বঁধে সে সকল সুরের মাঝখানে তার ঘর ।” আকাশে মেঘ জমে উঠেছে, সেদিকে কারো নজর নেই, সকলের মন সুরের দিকে ; বীণকার একটি আঙ্গুল দিয়ে জড়ান। তারের উপরই কিড়িং কিড়িং করে ঘা দিচ্ছে,-ফাকের সুরাটা লেগে, পাক খুলে, যদিই বীণা বেজে ওঠে । হঠাৎ কালা মাঝি বলে উঠল “ আজি আকাশের গতিক খারাপ, বড় উঠবে হে।” কেউ সে কথায় কান দিল না, একতারার ঝঙ্কারে সকলের মন ডুবে আছে। তারে ঘা দিতে দিতে বীণকর হঠাৎ চেচিয়ে উঠল। “পাক খুলেছে হে বাউল আমার জড়ান। তারের একটা পাক খুলেছে।” বা। “তা তো খুলবেই ; ফাকের সুরাটা লাগাতে পারলেই পাক খুলবো ; ফাকটা বজায় রেখে সুর