পাতা:দুনিয়ার দেনা - হেমলতা দেবী.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wb দুনিয়ার দেনা বোঝা আপনি নিয়ে চলছিলেন সেটা নিয়ে আমি চ’লতে পারব না। এমনটা ভাবলেন কি ক’রে ?” পথিক বল্লেন, “ওহে তুমি বোঝে না, এটা যে আমাল নিজের বোঝা, যেমন করেই তোক একে যে আমাপ বইতেই হবে, তুমি পরের এত বড় বোঝাটা বইবে কেমন ক’রে তাই ভাবছিলুম”। শুনে বুঝলুম আমার ডাকের अनद्र ङिन् िझँश्ञ न् । সেই সদাশয় পগিকের বোঝাটি নিয়ে তাকে যথাস্থাকে: পৌছে দিতে আগের দিনের মত তিনি আমায় আবার এক কৃড়ি ফল দিলেন । ফলের বোঝা খোকদের জন্যে ব'ম্বে, নিয়ে বাড়ী এলুম, । ফলগুলো নামিয়ে দেখি, টুকরীব মধ্যে আজ এক ভোডা মোতর। ভাবলুম পথিক ভুল ক’রে মোহচরের তোড়াটা এর মধ্যে ফেলে রেখেছেন । যাই হোক, ক ল থেকে আবার এই মোহরের বোঝা নিয়ে আমাকে রাস্তার তানা-গোণা করতে হন্দে দেখছি । কিন্মভে{*? অার বলে কাকে ? সাত দিন আবী কের না সেই পথিকের দেখা পাচ্চি, তার মোহরের তোড়াট তাকে যতদিন ফিরিয়ে দিতে না। পারাচি, তত দিন এই সোণার বোঝা বওয়া আমার অব একটা কাজ হ’ম?” দেখাচি । প্রায় মাস ছয়েক পরে পথিকের দেখা পেলুম। সেই ভালে পথিক হালার পথ দিয়ে সাচ্ছেন। বল্লম, “মশায়,