পাতা:দুরাকাঙ্ক্ষের বৃথা ভ্রমণ.pdf/৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

इं जमम्।। ] s० গদগদ চীৎকার আবিষ্কৃত করিল “কতক্ষণথাকিতে পারিস্, থাকৃ”এই বলিতেই যেন আমার প্রতি জ্বলিত দৃষ্টি প্রক্ষেপ কৱিল। আমি ক্ষুধায় জর্জর হইয়া সেই বটশাখায় বসিয়া রহিলাম। ব্যাখ্রও বৃক্ষতল হইতে একটুও নড়িল না। ক্ষুধাতৃষ্ণা সহ করিয়া পলায়িত শকারের শীর্ষ চরণ করিব* দৃঢ় প্রতিজ্ঞ করিয়া উপবিষ্ট থাকিল । এক একবার তাহার ক্রোধহুঙ্কার, দিগ্বদিগন্ত পূর্ণ করিতে লাগিল । আমি তাহার দৃঢ় নিশ্চয় দেখিয়া মনে করিলাম, যে বৰ্ব্বরের নখর হইতে রক্ষা পাইয় ক্ষুধার মৰ্ম্মভেদক স্বস্ত্রণায় বুঝি প্রাণত্যাগ করিতে হইল । সেই অহোরাত্র.এইরূপ অতিবাহিত হইল । ব্যাঘ্ৰ তথাপি স্থান ছাড়িয় গেল না। এত বিলম্ব হইতেছে বলিয়া তাহার বেন কোপের আরও বৃদ্ধি হইতে লাগিল । আমি তাহীর ভীষণ দৃষ্টিপাত ও নিষ্ঠর দন্ত কড়মড়ি সহ্য করিতে না পীরিয়! আপনাকে পত্রজলের ভিতর লুক্কায়িত করিলাম । আমার তখন অনাহার জনিত সীতিশয় কষ্ট হইতে আরম্ভ হইল । গাত্র স্রস্ত হইতে লাগিল, শরীর নিতান্ত দুৰ্বল, इक्वेल ! উৰিলাম, দেবলে’ শাখার উপর থাকিতে অসমর্থ হইয় ব্যাস্ত্রের মুখগহ্বরে গতিত হইব । এইরূপ মনে করিতে ছিলাম, এই সময়ে অকস্মাৎ “ গো *..., ইত্যাকার শব্দ শ্রবুণ গোচর হইল। আমি বহিস্থত হইয়া:দেখিলাম, ব্যাস্ত্রের উদর হইতে ফিন কিদিয়া রক্ত ছুটিতেছে । সে f যভনয় এপাশ্ব ওপশ করিতেছে এবং পূৰ্ব্বেক্ত প্রক্ট\