পাতা:দৃষ্টিপ্রদীপ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বকবে । সে কি ক’রে হয় সীতা বললে-ইস! বৰূবে কিসের জন্যে, বালা কি ওদের ? মায়ের বালা, মা দিয়েছিলেন বিয়ের সময়। বাবা গড়িয়ে দিয়েছিলেন মাকে । তুমি বালা নিয়ে যাও, তারপর gठ्ठ दे दणी केंद এই সময় সীতার স্বামী ঘরে ঢুকল। আমি যে-রকম চেহারা কল্পনা করছিলাম, লোকটা ৩াব চেয়েও খারাপ । কালো তো বটেই, পেটমোটা, বোধ হয়। পিলে আছে, কাঠখোট্টা গড়ন, চোয়ালের হাড় উচু-গায়ে একটা ছেলেমানুষের মত ছিটের জামা, একটা রাঙা আলোয়ান, পায়ে কেন্বিসের জুতো । আমায় দেখে দাত বার করে হেসে বললে -এই যে, ছোটবাবু না ? যখন আসা হ’ল ? বড়বাবু বুঝি এখনও আসবার ফুবসুত পাননি-তার পর অসুখটা কি ? ••• এখন কেমন আছেন ? তারপব সে খানিকক্ষণ বসে থেকে বললে-বসে তোমরা । আমি জ্যাঠাইমাদের সঙ্গে দেখা কবে আসি-একটু চায়ের চেষ্টাও দেখা যাক, গরুর গাডিতে গা-হাত ব্যথা হয়ে শযেচে । ওর কথার ভঙ্গিতে একটা চাষাডে ভাব মাখানে । এই লোকটা সীতার স্বামী ! সীতার মত মেয়ের ! সীতাকেও আমরা সবাই মিলে উপেক্ষা করচি । এই সময় হঠাৎ শৈলদিদির কথা আমার মনে পডল। শেয়ালদ’ স্টেশনে ছোট-বৌঠাকরুন বলেছিলেন শৈলদি এখানেই আছে। সীতার বালাজোড়াটা নেব না-ওকে তার জন্যে অনেক দুঃখ পোয়াতে হবে সেখানে ও যে-রকম চাপা মেয়ে, কোন অভিযোগ করবে না। কখনও কাৰু কাছে। শৈলদিদির কাছ থেকে টাকা ধার নেবো, মায়েব অসুখের পরে যে-ক’রে হোক g?मi coांक्ष श्रदई । একবার বাড়ির মধ্যে গিয়ে দেখি সীতার স্বামী। ওদের রান্নাঘরে বসে হুকো হাতে তামাক খেতে খেতে খুৰ গল্প জমিয়েচে-আমার খুড়তুতো জ্যাঠতুতো ভায়েদের সকলেরই প্ৰায় বিযে হাঁ যে গিয়েচে এবং বৌয়েরা সকলেই ওর শালাজ-তাদের সঙ্গে । রাত দশটার সময় শৈলদিদি এসে হাজির । আমায় দেখে বললে-এই ষে সন্নিসী-ঠাকুল ন্দিরে এসেচ দেখচি । এই যে সীতা---এস এস, সাবিত্রীসমান হও, কখন এলে ভাই ? আমি শুনলাম এষ্ট খানিকটা আগে, আমাদের ও-পাড়ায় কে খবর দেবে বল । আমি আর সীতা শুধু ঘরে মায়ের পাশে বসে। সীতার স্বামী খেয়ে-দোয়ে শুয়েচে, অবিশ্যি সে বসে থাকতে চেয়েছিল-আমি বলেছিলাম, তার দরকার নেই, তুমি খেয়ে একটু বিশ্রাম कब्र-ब्रिकiद्ध हgन छांसद ब्रांtएम । শৈলদিদি ও রাত্রে থাকতে চাইলে, বললে-আজ রাতে লোকের দরকার। তোর। দুটিতে S SV) وأسسetrie-8ة