প্ৰদীপ দেখানো ছাড়া । আখড়ায় প্রতিষ্ঠিত বিগ্রহেব পূজার যোগাড কবে উদ্ধব নিজে, KDBBBD BDS DB BDBS DDDB GBBB S LD DBD S LLLLD DDD SDLDDBS DBBB DDB সংস্কাবমুক্তও নয়। ছোটখাটো বাছ-বিচার এত মানে যে, আখড়ার লোকে অতিষ্ঠ। সন্ধ্যাবেল ঝিঙে তুলেছিল। ব’লে একটি বাবাজীকে মালতীর কাছে কড়া কথা শুনতে হযেছিল। ছোয়াছুয়িব বালাই বড-একটা নেই-মুচির ছেলেকেও ঘরের দাওযায় বসিয়ে খাওয়াচ্ছে, কাওড়া পাড়ায অসুখ হ’লে সাবু ক’রে নিষে গিযে নিজের হাতে খাইযে আসতে দেখেছি । একদিন বিকেলে আখড়ার সামনেব। মাঠে পাঠশালা করছি, মালতী এসে বললে-দিন আজ ওদেব ছুটি। আসুন। একটা জিনিস দেখিয়ে আনি। আখড়ার পাশে ছোট একটা মাঠ পেরিযে একটা রাঙা মাটির টিলা । তার ওপর শালপলাশেব বন-টিলার নীচে ঘন বনসিদ্ধিবা জঙ্গল । টিলার ওপাবে পলাশবনের আড়ালে একটা ছোট মন্দির। মালতী বললে-এই দেখাতে আনলাম। আপনাকে । নন্দিকেশ্বর শিবের মন্দিব-বড জাগ্ৰত ঠাকুব-খৃস্টান হ’লেও মাথাটা নোযান-দোষ হবে না। মন্দিবের পূজাৰী দু’খানা বাতাসা দিযে আমাদের জল দিলে। সে উডিস্কার ব্ৰাহ্মণ, উপাধি মহান্তি, বহুকাল এদেশে আছে, বাংলা জানে ভাল। মালতীকে ছেলেবেলা থেকে দেখে আসছে। তাবপর আমরা তিন জনেই মন্দিবের পশ্চিম দিকের রোষাকে বসলুম। মালতী বললে—মহান্তি-কাকা, বলুন তো এই মন্দির-প্রতিষ্ঠার কথাটা একে । ইনি আবাব খৃস্টান কিনা, ওসব মানেন না আমি বললুম-আঃ, কেন বাজে বকছ মালতী ? কি মানি না-মানি-মানে প্ৰত্যেক মানুষের মালতী আমার কথাটা শেষ করতে দিলে না। বললে--আপনার বক্তৃতা রাখুন। শুনুন, gbi शूद थांकी कथा-दलून cउा भश्ांख्-िकांकों ? মহান্তি বললে-এইখানে আগে গোযালাদেব বাগান ছিল, বছব-পঞ্চাশ আগেকার কথা। রোজ তাদের দুধ চুবি যেত। দু-তিনটে গক সকালে একদম দুধ দিত না। একদিন তারা রাত জেগে বইল। গভীর নিযুতি রাতে দেখে টিলার নীচের ওই বনসিদ্ধির জঙ্গল থেকে কে এক ছোকরা বার হযে গকর বাটে মুখ দিযে দুধ খাচ্ছে। যে-সব গরু বাছুর ভিন্ন পানায় না, তারাও বেশ দুধ দিচ্ছে । ছোকরার কাপ দেখে ওরা কি জানি কি বুঝলে, কোন গোলমাল করলে না , ছোকরাও দুধ খেয়ে ওই জঙ্গলের মধ্যে ঢুকে পডল। পরের দিন সকালে বনে খোজ ক’রে দেখে কিছুই না। খুজতে খুঁজতে এক শিবলিঙ্গ Sv.
