ষ্টেশন ጥፃዓት দাৰ্জিলিংয়ের অত্যুৎকৃষ্ট জল হাওয়ার বিষয় বর্ণন করেন। ইহাতে গবৰ্ণর জেনারল সিকিমরাজকে মূল্য প্রদানে বা তাহার নিকট বিনিময়ে দাৰ্জিলিং প্রার্থনা করেন। ১৮৩৪ অব্দে পুনরায় সীমা ঘটিত বিবাদ হওয়ায় পর সিকিম ব্রিটিশ রাজ্যভুক্ত হয় এবং গবর্ণমেণ্ট সিকিমরাজকে প্রথমে বাৎসরিক ৩০০০ টাকা ও পরে ছয় হাজার টাকা প্রদানে স্বীকৃত এবং ডাক্তার কাম্বেল সাহেব সুপারিন্টেণ্ডেণ্ট নিযুক্ত হন । মেজর লয়েড ইহার পর সিলিগুড়ি হইতে পাংখাবাড়ী ও দাৰ্জিলিং যাতায়াতের রাস্ত নিৰ্ম্মাণ কবেন । ১৮৩৫ অব্দে দাঞ্জিলিং ইংরাজদিগের সম্পূর্ণ করায়ত্ত হয়। ১৮৫০ অন্ধে পুনরায় ইংরাজদিগের সহিত সিকিমরাজের বিবাদ হওয়ায় ৬০০০ হাজার টাকা বৃত্তি প্রদান বন্ধ করা হয় । ১৮৫৪ অব্দে দাৰ্জিলিংয়ে হৰ্ম্ম্যাদি, বিদ্যালয়, বিচারালয় প্রভৃতি স্থাপিত হয়। ১৮৫৬ অবে দার্জিলিংয়ে চা ব্যবসা আরম্ভ হয় এবং বিস্তর ইংরাজ আসিয়া উপনিবেশ সংস্থাপন করেন। এই সময়ে রেল রাস্তা ও টেলিগ্রাফের স্বষ্টি হয় । ক্রমে ক্রমে এখানে ক্রীড়া বাটা, নাট্যশাল, মৃগয়া ও তুর্য্যবিদ্যার আলোচনাস্থান প্রভৃতি বহু অর্থব্যয়ে প্রস্তুত হইয়াছে। ১৮৬০ অব্দে সিকিমরাজ এই আদেশ প্রচার করেন, কোন ইউরোপীয় সিকিমের মধ্যে প্রবেশ করিতে পরিবেন। না, ইহাতে ইংরাজদিগের সহিত সিকিমরাজের পুনরায় বিবাদ হয়। এবং ১৮৬১ অব্দে তিনি পুনরায় এক সন্ধিপত্রে স্বাক্ষর করেন । ১৮৬s অব্দে ভুটিয়ার বিদ্রোহী হইলে পুনরায় যুদ্ধ ঘোষণা হয় এবং ১৮৬৫ অব্দে পুনরায় সিকিমরাজের সহিত এক সন্ধি হয়, তাহতে বার্ষিক ৩০০০ হাজার টাকা গবর্ণমেণ্ট পিকমরাজকে দিবেন বলিয়া স্বীকৃত হন। দাৰ্জিলিংয়ের ইতিহাস শুনিতে শুনিতে দেবগণ নিদ্রাভিভূত হইলেন। প্রাতে উঠিয়া সকলে মুখ হাত ধৌত করিয়া নগর ভ্রমণে বাহির হইলেন । উপ কহিল, “বরুণ কাক ! ও বরুণ কাকা । এখানকার মানুষগুলো