পাতা:দেবগণের মর্ত্ত্যে আগমন.djvu/৮৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কলিকাতা ఆ&సి পুস্তকের প্রতি ছত্রে প্রতি পত্রে মধু ঢাল। পাঠকগণের দৃষ্ট্যর্থে নিম্নে কয়েক ছত্র উদ্ধৃত করা যাইতেছে — ১৫ পৃষ্ঠায় ভোমা সুন্দরী কাষ্ঠ ভাঙ্গিতে ভাঙ্গিতে বলিতেছেন – খৰ্জ্জুরের মাসতুতো ভাই, রস কস কিছু নাই আঁটি আর চামড়া । কোন গুণ নাই তোর ওরে বেটা আমড়া ॥ গ্রন্থকারের কি ক্ষমতা ! ইনি খর্জুর ও আমড়া খাইয়া দোষ গুণ তন্ন তন্ন করিয়া দেখিয় লেখনী দ্বারা মনের ভাব ব্যক্ত করিয়াছেন । যিনি এরূপ পুরাতনকে নুতন করিয়া না বলিতে পারেন, তিনি যেন কলম ধরেন না । ঠাকুর গুষ্ঠা দীর্ঘজীবী হইয়া কেবল পুস্তক লিখিতে থাকুন, অন্যান্য গ্রন্থকারগুলো মরে যাক্ । গবর্ণমেণ্ট নিয়োগ । এ, জি, চন্দ্র তিন মাসের বিদায় লইলেন । আর, জি, শনি তৎপদে নিযুক্ত হইলেন। • এম, সি, কাৰ্ত্তিক হাজার টাকা বেতনে মিলিটারি ডিপার্টমেন্টের আসিষ্ট্যান্ট জেনরেল নিযুক্ত হইলেন এবং বি, সি, আই, গণেশকে তৎসহকারী নিযুক্ত করা হইল । এম, এ, ভট্টাচাৰ্য্য বুধ সাত শত টাকা বেতনে অমরাবতী কলেজের প্রিন্সিপাল নিযুক্ত হইলেন। এম, ডি, ধন্বস্তুরি ১৮ শত টাকা বেতনে মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষের পদ পাইলেন। তারের সমাচার ২রা মে আরবিনট নামক দেবজাহাজ ক্ষীরোদ সমুদ্র পরিত্যাগ করিয়া দধিউপকুলে উপস্থিত হইলে বানচাল হইয়৷ ১০৮ জনের প্রাণত্যাগ হইয়াছে। ১০ই মে প্রধান মন্ত্রী বৃহস্পতি শীকারে যাইয়া একটি ব্যাক্স মারিয়াছেন।