পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জামাতার জুলুম -- কিন্তু এই ভাগ্য পরীক্ষা করিতে যাওয়ার মধ্যে শ্বশুরের সঞ্চিত অর্থের উপরে যথেষ্ট অত্যাচারের আভাস নিহিত থাকিত বলিয়া আমি তাহাতে বড় বেশী কিছু বলিতাম না-অনেক সময়ে নীরবে: উঠিয়া যাইতাম, অনেক সময়ে আবার বাজে কথা কহিয়া বাবাজীর কথাটাকে চাপা দিতে চেষ্টা করিতাম। কিন্তু বাবাজী দিন DBDD BDBDD BB BDB DDD SDuuDuDBBDS DD SDB করিলে মাসে দুইশত টাকা কামাই করিতে পারিতেন, কিন্তু অনেক প্রকার অনুরোধ সত্ত্বেও বাবাজীর কলিকাতার অভিমান ঘুচিলন তিনি চারি টাকার কমে পা বাড়াইতেন না। ইতঃপর রোগীর সঙ্গে অত্যন্ত দাম্ভিকতা ও নিৰ্ম্মমতাপূর্ণ ব্যবহার করিতেন রলিয়া রোগীর শ্রদ্ধা একেবারেই কমিয়া গেল। ডাক বড় ছিল না, তবু তিনি রোজই বাহির হইতেন,-চারি টাকার স্থলে, যদি কেহ গরীব বলিয়া তিনটী টাকাও পকেটে গুজিয়া দিত, তবে তাহা তিনি লইতেন না । রোগী বা তাহার অভিভাবকের মুখের দিকে টাকা ছুড়িয়া মারিয়া হন হন করিয়া চলিয়া আসিতেন, এইরূপ অবস্থায়ী বাবাজী আমার অজ্ঞাতে একটী মামলাও করিয়াছিলেন অথচ সেই গরীব ভদ্রলোকটী বিশেষ অনুনয় বিনয় করিয়া বাবাজীকে রোজ তিনটী টাকা হিসাবে দিতেও চাহিয়াছিলেন। তঁহার মেয়ের জয়-বিকারে বাবাজীকে একদিন “কল” দিয়া পাঁচদিনের দায়ে তঁহাকে ঠেকিতে হইয়াছিল, ভিজিটের বাবত প্ৰথম দিন তিনি চারিটিাকাই দিয়াছিলেন, দ্বিতীয় দিন হইতে বাবাজী বিনা “কলেই’ যাতায়াত ᏕᏭᏄ