পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/১৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अभिांख्झ -ജൂ- হইয়া থাকে। তাহার ফলে ইহারা পরিণত বয়সের স্বামীরও? সত্যিকার-স্বামিনী বা অবিভাবক হইয়া বসেন। সংসারের দস্তুর এই যে মনে যথার্থ সাহস বা বল না থাকিলে, সেই ভগ্নদুর্বল মন লাইয়া যাহার সহিত কারবার কারনা কেন,-চোখ থাকিলে তাহা ধরা না পড়িয়া যায়না। আমাদের দোজবর স্বামী শ্রেণীর মহাত্মাদিগেরও কিন্তু এই দুর্বলতাটুকু আমাদের কাছে অতি সহজেই ধরা পড়িয়া যায়। আমি ভাবিয়া পাইনা ইহার এত বিদ্বান—তবুকত মূৰ্গা! নারীর সঙ্গে হৃদয় লইয়া লুকোচুরি। আমার স্বামী দোজবর হইলেও তিনি উকিল, সুতরাং বজ্জাতিটুকু বিলক্ষণ আছে। তথাপি বয়সের বা অবস্থার দোষই বলিতে হইবে, প্ৰথম প্রথমটা কিছু বাড়াবাড়ি করিতেন। একদিন কিন্তু বেশ শাসন করিয়া দিয়াছিলাম মনে পড়ে । আপনার আমার ধৃষ্টত দেখিয়া বোধ হয় বিরক্ত হইতেছেন, কিন্তু আপনার জানেন কিনা বলিতে পারিনা, আমি ছোট বেলা হইতেই কিছু মুখরা, বিশেষতঃ বৰ্ত্তমানে একজন নামজাদ উকিলের দ্বিতীয় পক্ষ। বলিতে কি স্ত্রীলোকের ঘরকন্নারই সাধুভাষ হইতেছে “শাসন” । ইহার টীকা অনাবশ্যক,-সন্দেহ থাকিলে নিজ নিজ পরিবারের “ঘরকন্না’ সম্বন্ধে গবেষণা করিয়া দেখিবেন । শাসন করিবার অন্য কারণও ছিল,-আমার মনে হয়। সতীন, যিনি হাতের নোয়া ও সিথির সিদূর লইয়া পরপারে। চলিয়া গিয়াছেন, দ্বিতীয়পক্ষ তাঁহারই প্রতিনিধি। স্বামী যদি সেই দ্বিতীয়পক্ষকে একটা নূতন জিনিষ বলিয়া ゞ(t○