পাতা:দেবতার দান - জলধর সেন.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেবতার দান - aser লাঞ্ছনার কাহিনী বলিয়া যাইতেন তখন ছোট বৌ এর বুকটা “দুর দুর” করিয়া কঁাপিতে থাকিত। ছোটবেী দুটা হাতে বুকটা চাপিয়া ধরিয়া চোখ বুজিয়া ভগবানের নাম করিতেন । এই এক মাস কাটিয়া গেল, ছোটবাবু একদিনের জন্যও ছোটবোঁকে সত্যতার প্রশ্ন কখনো করেন নাই, মেজবৌ বলিয়া যাইতেন। তিনি মন্ত্রমুগ্ধের মত তাহাই শুনিতেন এবং সর্বান্তঃকরণে তাহা গ্ৰহণ করিতেন। মেজবৌ এর এইরূপ বর্ণনায় দু'টা উদ্দেশ্যই সিদ্ধ হইয়াছিল, বড়বে বড়ঠাকুর ও শাশুড়ীর বিরুদ্ধে দেবার এবং স্বামী যেমন দিন দিন বিষাক্ত হইয়া উঠিতেছিলেন, ছোটবীে এবং দেবীর ইহার মেজবেী'র উপরে তেমনি দিন দিনই অত্যন্ত বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধা পোষণও করিতে ছিলেন। মেজবীে আজ কাল বাসার সর্বময় কত্রী। ছোটবীে তাতার ܢܔ তাতের ক্রীড়াপুতুল। তবু, ছােটবীে দেশ ইষ্টতে সহরে স্বামী কাছে আসিয়া নিজকে বিশেষ সুখী মনে করিতে চেষ্টা পাইতে ছিলেন । সুখও স্বাধীনতার সুবিধাও যে বেশ রহিয়াছে তাহাতেও ভূল নাই। তবু ছোটবৌ এর একটা বিষয় বুঢ়াই অসুবিধা ঠেকিতেছিল। ছেলেমেয়েদের হেঙ্গামাটা বড়বেী যেমন করিয়া পোহাইতেন, মেজবৌ কিন্তু তাহার একবিন্দুও করেন না। আসু নিশু স্কুল হইতে আসিয়াই বড়বৌ এর নিকট জলখাবার চাহিত, বড়বোঁ কত কিছু খাবার জিনিষ আগে হইতেই তৈরি করিয়া রাখিতেন, তাহারা জল যোগ করিয়াই ফুটবল লইয়া খেলার মাঠে { চলিয়া शांक्षेऊ । রাত্রেও সকল বন্দোবন্ত बgरदोई कgिडन । ※ (9)bም”