আষাৰ্ম্মে কাছে। তারপর শোনো, এদের বছর কতদিনে জানো? পৃথিবীর: স্বাট বছরে এদের দেশের এক বছর। ঐ দেখ বৃহস্পতি গ্রহ ঘূৰ্চি কত মান্তে আন্তে! সূৰ্য্য থেকে যে গ্ৰন্থ যত দূরে, তার আবৰ্ত্তন অতপর্দা। আবার এই | উপগ্রহের একটা নিজস্ব আবৰ্ত্তন আছে নিজের কক্ষে-সব মিলিয়ে দীর্ঘ দিন, দীর্ঘ রান্ত্ৰি, দীর্ঘ পথ, দীর্ঘ বছর এখানে। মানুষও ধীর গতিতে চলে, বহু সময় নিয়ে কাজ করে, বহু সময় নিয়ে আমোদ করে, বদলায় অনেক সময় নিয়ে। পৃথিবীর মত তাড়াহুড়ো নেই, ব্যস্ততা নেই। -- एषाधू? -তিনশো বছর প্রায়ু, তােমাদের পৃথিবীর হিসেবে। ধীরগামী আত্মা, পৃথিবীর পঞ্চাশ-যাট বছর জীবনে যারা উন্নতি করতে পারে না, কিছু 'বুঝতে পারবে না-এখানে পুনর্জন্ম গ্ৰহণ করিয়ে দেওয়া হয়। এখানে তারা যাতে ঘুমিয়ে না পড়ে তার ব্যবস্থা আছে। --কি রকম ব্যবস্থা বড় জানতে ইচ্ছে হচ্চে- ‘‘ معح۔:: দেবতা হেসে বয়েন-ক্ষত্র ব্যবস্থা কিছু নেই। পৃথিবীতে যেমন আছে যুদ্ধ’ 'বিগ্ৰহ, ব্যাধি, মহামারী, বিপ্লব, দুৰ্ভিক্ষ। এখানকার মানুষেরা একটু অলস, * দীর-বুদ্ধি—এদের ওপর দয়া করতে হয় অনেকখানি। সবই তাঁর ব্যবস্থা (এখানে? গ্ৰহদেবের মুখশ্ৰী শ্ৰদ্ধায়, সম্রামে, ভক্তিতে কোমল হয়ে এল), তিনি তঁর অসীম • করুণায় এ ব্যবস্থা করেচেন-আমরা তার নিয়োজিত ভৃত্য মাত্র। এ কি দেখচোঁ ? এর চেয়েও ধীরগামী জগৎ আছে, তবে এ সৌরমণ্ডলে নয়। তিনিই এই সব স্মলস জড়বুদ্ধি জীবের জগতে উচ্চস্তরের দেবদূত পাঠিয়ে দেন, তাঁরা দেয়। ধারণ করে আসেন এদের শিক্ষা দিতে। তারাই এ সকল পৃথিবীর শ্ৰীকৃষ্ণ, বুদ্ধ, ধীশু, শ্ৰীচৈতন্য, শঙ্কর, বাস দ্বৈপায়ন-সবাইকে পৃষ্ঠার লীলাসহচর না করে নিলে তীর মুখ নেই। তাঁর অপার অনন্ত করুণার কথা,তোমরা কি জানো ? কেবল দুঃখ হয় মানুষে তাঁকে আগাগোড়া ভুল বুঝছে। কে তঁকে জানে বা জািনবার চেষ্টা করে ? মানুষ যদি এক পা এগিয়ে যায়, তিনি তিনি পা এগিয়ে আসেন। মানুষের দিকে। অথচ সবাই নিজেকে নিয়ে উন্মত্ত, পৃথিবীর মুখ নিয়ে দিশাহারা --তিনি উদাসীন, কেউ তাকে চায় না দেখে অপেক্ষা করে করে দোর থেকে চলে যাম্। কেউ গ্ৰাহও করে না । জগৎজোড়া বনফুলের মালা তার গলায় 5- ・ , Sy”、“。・・。 κε গুশের ö机姆顿哺以耶斯(* গ্ৰহয়েরের অপূর্ব क्र्छवः । লে হাত জ্যেষ্ঠ করে বার্ক্স-প্রত্ব, একটা কথা জিঙ্গে করবাে ? ? ?
