শুধবার পথে পুণ বন্ধে-কলকাতায় আসতে পারিন, কষ্ট হয়। উৎ দেখে কেমন কালো কালো কুয়াসার মতাে জিনিস ! মানুষের অর্থলোভ, বিলাস্তিানানারকম খারাপ চিন্তা-সকলের ওপর লাভ”-এই সব এক ধরণের কালে কুয়াসী স্মৃষ্টি করেচে। ওর মধ্যে দিয়ে আসতে দম বন্ধ হয়ে যায় যেন—সব বা শহরেই এরকম দেখেচি-এখানে মানুষ সব ভুলে শুধু ভোগ নিয়ে আছে। সেই বাসাবাড়ী-যতীন এর আগেও দুবার লুকিয়ে এসে দেখে গিয়েছিঃ आर्थरक। পুষ্প তা জেনেও কিছু বলেনি। যতীনন্দ ভাবে পুষ্প পোড়ারমূখীরে লুকিয়ে কোনো কিছু করা যায়! যতীনদার বয়স হয়েচে বটে কিন্তু এখনও ছেলেমানুষি ঘোচেনি । , - আশার অবস্থা ভাল নয়। নেত্যনারাণ ওকে ফেলে আজ মাস চার পাঁচ হােক চলে গিয়েচে দেশে। নিজের গ্রামে গিয়ে সে মুদির দোকান খুলেচে-কিন্তু আশার ফেরবার মুখ নেই। বাড়ীওয়ালীর দয়ায় এবং হাতের দু’একগাছি সোনাং S DBBDB DD DBB B D DBDS S DDD S BDBD BD DBgBBS মানারকম উপার্জনের ইঙ্গিতও করেচে। এক মাড়োয়ারী লোহাওয়ালা তাকে YLL0 BDDS SBS S SDBDSSLKSS DuS SDDBB DBDD DBYYBB S কাপড় তুলতে গিয়েছিল। বেলঘরে না সোদপুরে তার বাগানবাড়ী, মস্ত बiभान-३अनेि । তাকে সদুপদেশও দিয়েচে--এই তো বয়েসখান চলে যাচ্চে গো-দা-আর দুটাে বছর । তারপর কেউ ফিরে চাইবে ? না বাপু বলে মেয়েমানুষের রূপ আর জোয়ারের জল। হ্যা, দোমাক থাকতো যদি সোয়ামী পুত্র থাকতো। নিজের চেহাৱাট আয়নায় দেখোচ একবার ? ť আশা একা ঘরে ছেড়া মাদুরে শুয়ে আছে।--তার মনে যে নিরাশার অন্ধকার ছেয়েচ, কোনোদিন তা ফুটে আলো বেরুবার সম্ভাবনা আছে কি ?” হাতের পয়সা ফুরিয়েচে, আর বড়জোর দশটা দিন। তারপর ? গভীর রাত্রি কলকাতায় । আশা এখনও ঘুমোয়নি-দুশ্চিন্তায় ; ঘুম নেই চোখে । . . ... স্বতীন আকুল হয়ে ওর শিয়রে বসে ডাকলে-আশা, আশা লক্ষ্মীট-আমি পুষ্পও বসলো পাশে । পুষ্প যে ভবিষ্কৃৎ দেখচে, যতীন তা দেখবার ঋত্বি
