পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-ওসব থিয়েটারি ধরণের কথা কোথায় শিখলি রে ; তোৰে দোহাই, মুক্তি টুক্তির কথা আমায় আর শোনানে। চল তুই আর আঁমি পৃথিবীতে যাই, ছোট্ট নদীয় ধারে কুঁড়েঘরে সঙ্কলার পাতাবো। সেই আমাদের স্বৰ্গ, সেই , अभिप्रद नद। ်.............်ပုံ পুষ্পের চােখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়লো ঝর ঝর করে। সে কোনো কথা । द व् ! 峻 সেদিনই যতীনের মনোহোল কে যেন কোথায় তাকে ডাকচে-সব সময় সুতায় । প্রাণের মধ্যে কিসের যেন মোচড় দিচ্চে-আশা, অভাগিনী আশা, ভুবর্লোকেয় . নিচের স্তরে অসহায়ী, একাকিনী পড়ে আছে, কেউ নেই তাকে দেখবার। সত্যি। আশা তাকে ডাকচে। তার অন্তরাত্মা শুনতে পেয়েচে অভাগিনীর 'छ* j ४४ - - সে পুষ্পকে কথাটা বল্পে {-তোর বৌদিদি বড় কঁদিচে পুষ্প । সেদিন কুডুলে-বিনোদপুরের বাড়ীতে হঠাৎ দেখা হওয়ার পর থেকে ওর ডাক প্রায়ই هو } }f --আমি যাই সেখানে যত্যুদা, তুমি যে ও না। দেখে আসি । --.-श्छूि ऊब्ल लॉर्ां म! 9द् ऊठ् । —কেন তোমাকে যেতে বারুণ করি, ও সব নিচের স্তরে তোমায় যেতে দিতে আমার মন সরে মা ! *६९ --তুই তো যাস দিব্যি। -আমি গিয়েছিলাম আচাৰ্য্য রঘুনাথের কৃপায়। মহাপুরুষদের বিশেষ স্বয়ায় বিশেষ শক্তি হয়। নয়তো ওই সব স্তরে নানান বুৰ্কমের নিঃশ্রেণীর শক্তি থেলা । করাচে সুৰ্ব্বদা, মহাপুরুষদের কৃপায় বিশেষ শক্তি লাভ করে সেখানে গেলে গুই সব দুষ্ট শক্তি কোনো অনিষ্ট করতে পারে না । ময়তো বিপদ পদে পদে-এই জন্যেই । তোমাকে ওখানে যেতে দিতে চাইনে যত্নদা। চলো দেখি কি উপায় হয় । , রঘুনাথদাসের আশ্রমে যাবার পথে কৰি ক্ষেমাদাসের সঙ্গে দেখা! তিনি : আপন মনে একটি বৃক্ষতলায় চুপ করে বসে ; অতি সুন্দর নির্জন স্থানটি, বনপুণ ফুটে আছে ঝর্ণর ধারে। ওরা কাছে গিয়ে দেখলে পৃথিবীর দিকে তিনি একদৃষ্টি চেয়ে কি যেন দেখচোন। ওদের দেখে সম্মিত মুখে সম্ভাষণ করলেন। যতীন ও " পুষ্প দুজনেই ওঁকে প্ৰণাম করে পাশে গিয়ে পড়ে: - ... . . . . . ক্ষেমাদাস বল্পেন-কোথায় যাচ্চ তোমরা ? ', s