পাতা:দেবযান - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ও থেকে উদ্ধার নেই। সেই একই জীবনের পুনরাবৃত্তি, চট্টগ্রুপথে উদ্দেশ্যহীন * গীতাৰ্গতি। সেই একই লোভ, তৃষ্ণা, অহংকার নিয়ে বার বার অসার জন্ম ও · -লা! মানি। কিন্তু সে কাদের পক্ষে ? ধার” জীবনের উদ্দেশকে । খুঁজে পায়নি বা ভগবানের দিকে চৈতন্য প্রসারিত করেনি তাদের পক্ষে } যারা জানেন যে স্কুল দেহের পরিণাম ধূমভষ্ম নয়, জন্মের পূৰ্বেও সে ছিল, মৃত্যুর পরেও সে থাকবে, ভূলোক শুধু নয়, ব্ৰহ্ম থেকে জীবে নেয়ে আসর্তে যে - সাতটি চৈতন্যের স্তর আছে, এই সাত স্তরের প্রত্যেকটি স্তরে এক একটি লোক, ‘: সে এই সব লোকেরই উত্তরাধিকারী, ভগবানের সে লীলা-সহচর। ধারা এ কথা । জানে না, জানিবার চেষ্টা করে না, জেনেও গ্রহণ করে না বিষয়ের মোহে-লা-তাখত্ব : ) পক্ষে সন্ন্যাসীর কথা পরম সত্য। কিন্তু আমার পক্ষে নয়। . . পুষ্প একমনে শুনছিল। এই পবিত্র গ্রহের তপোবনাসদৃশ অরণ্যক সংয়ে” এ দেশের ঋষিকবিরা যেখানে নিদ্রাহীন গভীর রাত্রে ভগবানের :ৈগাথা । রচনা করেন—এ গ্রহের উপনিষদ জন্ম লাভ করে তাঁদের হাতে-“এই স্থানই ; ক্ষেমাদাদের উপদেশ উচ্চারিত হবার উপযুক্ত বটে। পুষ্প ব্যগ্ৰহ্বরে বয়ে-বলুন, , দেব, বলুন।-- ক্ষেমাদাস আবার বল্পেন-অ্যাম্বে বিদিত্বাতিমৃত্যুমেতি—যে তাকে জেনেটে " | সে দেহধারণ করেও মুক্ত, যেমন দেখেছিলে সন্ন্যাসীর গুরুভ্রাতাকে, বন-মধ্যক্ষ ... . সেই সন্ন্যাসীকে। যাদের চৈতন্য জাগ্রত হয়েচে, দেহে থেকেও তাঁরা জীবন্মুক্ত। ভগবানকে যারা ভালবাসে মনপ্রাণ দিয়ে, দেহধারণ করেও তারা জীবন্মুক্ত}} | তঁরা জানেন এই বিশ্বের সমস্ত গ্রহ, সব তাৱা, সব বসন্ত, সব জীবলোক আমার। আমি এদের মাধুৰ্য উপভোগ করবো ; ভীর সৌন্দর্ঘ্যের স্তবগান রচনা করে । যাবো। আমি তার চারণ-কবি। আমি ছাড়া কে গান গাইবে এই বিশ্বদেবের BDBDD DBBDDSBBDB SDS S SDB BB DBBD DD BB DBBD YYD DBD DDD বেঁচে থাকবো । শত জন্মের মধ্যেও যদি তঁর সেবা করে যাই । আর আদি। আমার তাতে ক্ষতি কিসের ? ক্ষেত্মদাস চুপ করলেন। পুষ্প বল্লে-এ দেশের সেই কবিকে দেখা যায় না ? ? , : -এতক্ষণ সে ছিল এখানেই। সেণ্ড ভগবানের চাৱণ-কবি । এই */ প্রকৃতির সৌন্দর্ঘ্যের সে স্তবগীতি রচনা করে। সে এখন ঘূমিগেটে f : 。警