se “দেবযান' “কৰ্ম্মে সম্মতি দিয়ে যাচ্চেন। এইজন্তে অনেক সময় ভগবানকে निर्देश राज नृप्न হয়। জীবের কল্যাশের জন্তে তিনি ব্যবস্থা কৱচেন, আমাদের তা মনঃপূত । ټ. " مجھه -ক্ষেমাদাসও তাই বলেন। - -কে ? স্মৃষ্মিীদের কবি ? ওৱােস্কখা বাদ দাও । আজ এত বছরেও ওর अबान्डा ওকে ছে 4লাব ওপরে উঠতে দিলে না। গোপাল, আর বৃন্দাবন, আর আরতি, অতুলনাতীর-আর চােখের জল---আর চাঁদের আলোNসন্ন্যাসী সেদিন বিদায় নিয়ে চলে গেলেন। পুষ্পের হাসি পায় ওর সব কথা ; ভেবে। মেয়েমানুষের মনের কথা এরা কি করে জানবো? শুদ্ধ, বুদ্ধ আত্মা ওরাব্রহ্মের মত হয়ে গিয়েচে। শত স্নেহ প্রেম গ্ৰীতির বাঁধনে যে মেয়েমানুষের মন স্বাধী। এণ্ড সেই বিধাতৃপুরুষদেরই গড়া নিয়ম তাে, হৃষ্টিছাড়া কিছু নয়। পৃথিবীতে কি সন্ধ্যা হয়ে এসেচে ? পুষ্প একবার নিচের দিকে চেয়ে দেখলে, তারপর পৃথিবীর সন্ধ্যায়ু দেহ মিলিয়ে নেমে এল কোলা-বলরামপুর গ্রামে। যতীনের মা রান্নাঘরের মধ্যে ভাত চড়িয়ে উনুনের পাশে বসে আলুবেগুন কুটচে। সে আর ঠিক তরুণী নয় এখন, বিগড়-যৌবনূর চিহ্ন সারা স্নেহে পরিস্ফুট। নতুন ধান এসেচে সামনের উঠানে, শীতের সন্ধ্যা, পাশের বাড়ীর আমতলায় ছােট ছােট ছেলেমেয়েরা আগুন জেলে পোষাক্ষে যতীনের মা রান্নাঘর থেকে বন্ধে-ও অভয়-কােথায় গেলি ?” পাশের বাড়ীর আমতলায় যে সব ছেলেমেয়ে আগুন পােয়চ্চে, তাদের ভেতর থেকে একটি আট ন’বছরের বালক উত্তর দিলে-কেন, কি হয়েচে ? -ঠাণ্ডা লাগাস নি বাইৰুে। ঘরের মধ্যে আয়। বালকের এখন সম্পূর্ণ অনিচ্ছা সমবয়সীদের মজলিস ছেড়ে এসে রান্নাঘরে - ঢুকতে। সে বলে-আমি বাইরে বসে ধান চৌকি দিচ্চি যে
- --না, তোমার ধানচৌকি দিতে হবে না। চলে আয় ঘরে। এই উনুনের পাড়ে বসে আগুন পোয়। ছেলের লেগেই আছে সন্দি কাসি-আবার রাত শজন্তু বাইরে বসে থাকা- “. . . . : আর একটি ছেলে ওকে বন্ধে-যা, কাকিম বকবে- , - ,
- অভয় মুখ ভায় করে মায়ের কাছে উনুনের পাশে এসে বসলো। ওর মা ! ৰঞ্জী-সেই ক্ষয়ম জামাটা আজ গায়ে দিল নি ? ) . . --অয়াহ-সে তো ছোড়া! . :}
