. . —কেন হবে না ? সেই তো বেশি হয়। একটি মেরেকে জানি, লে পৃঞ্চি থেকে এসেঁচ আঙ্গতিনশো বছর। তার স্বামী' এসেছে তার আসবার পুঁচিশ বছর পরেই। কিন্তু তাদের সঙ্গে দেখা হয়নি আজও । এই তিনশো বছয় । কারণ গ্ৰেম নেই। প্ৰেম না থাকলে আমরা মিলিয়ে দিই না। তাতে পরস্পরের আত্মার ক্ষতি বই লাভ হবে না কিছু } পুষ্প বিস্থিত সুরে বল্পে-উঃ! তিনশো বছর স্বামী-স্ত্রীর দেখা হয় নি ? দেবী বচোন-মানে, আর হবেও না । তারা কেউ নয় পরস্পরের ; এতে বিস্মিত হবার কিছুই নেই। সত্যিকার প্রেম দুটি আত্মাকে পরস্পর সংযুক্ত করে। যে প্রেম কামনা-বাসনাগৃন্য সে প্রেম তত উঁচু। এই ধরণের প্রেমের छाङछे आशाठझद्र कङ १ऐनि । পুষ্প ফিরে এসে দেখলে যতীন নেই, সে আবার পৃথিবীতে চলে গিয়েচে আশার কাছে । পুষ্পের মনে কেমন একটা ব্যথা জাগলো-এত করেও যতীন দা আপনার হোল না! পুরক্ষণেই সে নিজের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলে দিলে । পৃথিবীর সম্পর্কে আশা বৌদির অধিকার তার চেয়ে অনেক বড়, অনেক ন্যায্য । ওদৃেঢ় পাশে গিয়ে দাড়াতে হবে তাকে। যতীন কলকাতার সেই ছোট্ট বাসাবাড়িতে আবার এসে দাঁড়িয়েচে । নেত্য বাসাতে উপস্থিত আছে বটে। কিন্তু ঘুমুচ্ছে। আশা বসে বসে পরের স্ক্রিন রাষ্কার জন্যে মােচা ফুটচে। যতীনের মনে হোল এমনি একদিন সে কুডুণে “বনােদপুরের বাড়ির রোয়াকে বসে আশাকে মােচা কুটতে দেখেছিল, যতীনের মা তখন বেঁচে, পাশেই তিনিও ছিলেনু বসে সেদিন। যতীন কোথা থেকে এসে হঠাৎ (າງ দেখে বড় আনন্দ পেয়েছিল। পল্লীসংসারের সেই শান্ত ও পরিচিত পরিবেশ! 7श्म९ डाई, 6नई दिट्ठेि অবিকল, কিন্তু কি অবস্থায়! কোথায় মা, কোথায় কুডুলে বিনোদপুরের সেই ধত্বে পাতামো সংসার-কোথায় সে! s কোথায় ধেম কি অবাস্তবতা লুকিয়ে ছিল আপাতঃপ্ৰতীয়মান বাস্তবতার ং পেছনে। আসল রূপটি চিনতে দেয়নি। সংসারের। ছেলেবেলায়ু শোনা, যাত্রার,
- পালার সেই গান মনে পড়লো- r
ঙ্কেবা কায় পর, কে কার আপনি, কাল্পশিষ্য 'পৱে মোহিত্যঙ্গা ঘোয়ে, . . " ... . দেখি পরস্পরে অসার আশার স্বপন । 汉
