*** দেয়ারৰিল । ভজিতে বুৰীয় ছিলেন, অগ্রজ জীৰিক্ত নাই ; অথচ সন্দেছভgনার্থে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আর্ষে ! অৰে জাৰ্ষ্য দেবরাজ কি অছাপি জীবিত অাছেল, লা আমাদিগকে চির-ছুঃখ-সাগরে নিমগ্ন কৱিয় মানবলীল সংবরণ করিয়াছেন ? ” রাজকুমারী (চন্দ্রকলা) অনেক আয়াসে শোকাবেগ কিঞ্চিৎ সংবরণ করিয়া দস্থ কর্তৃক আপনার অপহরণ, দেবরাজ কর্তৃক উদ্ধার, পরে উন্থাৱ সস্থিত আপনার বিবাছ, তদনম্ভর উপস্থার সহিত অকস্মাৎ বিচ্ছেদ, এই পৰ্য্যম্ভ বর্ণমা করিয়া পুনরায় মুচ্ছ দ্বারা আক্রান্ত হইলেন। অরবিন্দ ও চন্দ্রপ্রভা একান্ত শোকাভিভূত হইয়াও তখন চন্দ্রকলার চৈতন্য সম্পাদনার্থ বিবিধ যত্ন করিতে লাগিলেন । কিয়ৎকাল পরে উtছার সংজ্ঞা লাভ হইলে, দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক কছিলেন, র্ণ বৎস! সেই শোচনীয় ঘটমার পর প্রাণপরিত্যাগ দ্বারা শোকায়ি নিৰ্ব্বাণ করিতে কৃতসঙ্কম্প হুইয়া ইরম্মদ-তেজ-বিশুষ্ক রক্ষ হইতে কাষ্ঠীছরণ পূৰ্ব্বক এক বৃহৎ চিতা প্রস্তুত করিলাম ; এমন সময় এক গম্ভীরাক্কতি ধীরপ্রকৃতি অদৃষ্টপুৰ্ব্ব স্থবির পুৰুষ নভোমণ্ডল হইতে ভূমণ্ডলে অবতীর্ণ হইয়। এ শকুনীির প্রতি সকৰুণ দৃষ্টিপাত পূৰ্ব্বক কছিলেন “বৎস চন্দ্রকলে! তুমি যে ভয়ঙ্কর ব্যাপারে উদ্ভুক্ত হইয়াছ, উহা হইতে নিৰুত্ত। ছও ; তোমার জীবীতেশ্বর জীবিত আছেন, সময় বিশেষে তোমার সহিত পুনৰ্ম্মিলিত হুইবেন ।” বৎস! দগ্ধমন সেই ছলনা-বাক্যের প্রতি সহসা বিশ্বাস করিল, এবং বোধ হয়, চিরকাল দুঃসহ দুঃখ ভোগ করতে হইবে বলিয়াই এ হতভাগিনী তদবধি ভবমৰুর আশা-মরীচিকা-ছলনে ছলিত হইয়া অসুখ-জীবিক অবলম্বন পূর্বক এই নির্মমুজ, সিংস্থ-ব্যাঘ্র-সপ-সেবিত, আদিত্যগণ, বসুগণ, মৰুদগণ ও ৰুদ্ৰগণ
