পাতা:দেবারবিন্দ.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ। مہمجسمہمہاسصحمحمد مصمم ممی سہی۔ এদিকে অরবিন্দ অগ্রজের বিরহে ব্যাকুলণ্ড অধীর হুইয়। অনেক দিন তদীয় আগমন-প্রতীক্ষায় সিন্ধু-নদী-তীরে অবস্থানানন্তর পরিশেষে তাছার অন্বেষণে যাত্র করেন। কিন্তু কোথাও উহার অনুসন্ধান প্রাপ্ত হইলেন না। একদা এক রক্ষমূলে উপবেশন করতঃ অগ্রজের বিচ্ছেদে নিতান্ত বিধুর হুইয়া মনে মনে কহিতে লাগিলেন, স্থায় কি সৰ্ব্বনাশ হুইল ! যাহাকে নিমেষমাত্র নেত্রবছিভূত করিতে পারি নাই, র্যাহার বিপ্রয়োগ-বেদন সহ করিতে ন পারির সাম্রাজ্য পরিত্যাগপূর্বক বনবাসী হইলাম, সেই অভিন্ন-হৃদয় সহোদর এখন কোথায় রছিলেন ? আমি কেমন করিয়া তাহার বিয়োগ-যন্ত্রণ সহ্য করিব ? হা দগ্ধ বিধাত । তুমি কি এই পুষ্টাদৃষ্টে এত দুঃখ লিখিয়াছিলে ? এবম্বিধ চিন্তা করিতে করিতে অরবিন্দ অবনত বদনে, ব্যাকুলিত মনে অবিরল ধারায় নেত্রাস্তু বর্ষণ করিতে লাগিলেন । অনেক প্রয়াসে চিত্তের অপেক্ষাকৃত স্থৈৰ্য সম্পাদন পূৰ্ব্বক বিবেচনা করিলেন, অপ্রতিবিধেয় বিষয়ে শোকাভিভূত হওয়া কাপুৰুষের লক্ষণ । শাস্ত্রকারের কহিয়াছেন, বিপদকালে র্যাছার নিতান্ত ব্যাকুল ও ইতিকৰ্ত্তব্যজ্ঞান-শূন্য ন হইয় অবিচলিত চিত্তে প্রতিকার চেষ্ট করেন, র্তাহারাই উপস্থিত বিপদ হইতে মুক্ত হইতে সমর্থ হন। অনন্তর সিন্ধুনদী-তীরে উপস্থিত হইয়া নির্মল সলিলে