এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
দেবী রাবিয়া।
সময় একজন আগন্তুক একটা অস্থিগ্রন্থি হইতে মাংস গ্রহণ করিবার কালে সেই গ্রন্থি সংস্থান দেখিয়া বলিয়া উঠিলেন,―“বাঃ! এই গ্রন্থিগুলি কি আশ্চর্য্য কৌশলে গঠিত। মানুষের শরীরেও কি এই মত গ্রন্থি আছে?” তচ্ছ্রবণে একজন চিকিৎসক বলিলেন,―“মনুষ্য দেহেও এমনই দেখিতে পাওয়া যায়; কেবল চতুষ্পদের ও দ্বিপদের গমন রীতির পার্থক্য আছে বলিয়া যেটুকু বিভিন্নতা।”
প্রথম ব্যক্তি আরও কৌতূহলাক্রান্ত হইয়া বলিলেন,―“বিধাতার কি অপূর্ব্ব সৃষ্টি! মানুষের সহিত চতুষ্পদ জন্তুর এই গ্রন্থি সংস্থান মিলাইয়া দেখিতে পাইলে আজ কি আনন্দই না হইত!” এই কথাটা নেশাবিভোর গৃহকর্ত্তার কানে প্রবেশ করিল। পরন্তু এই কৌতূহলপ্রদ প্রসঙ্গ
৩৮