ধৰ্ম্ম-জীবন। و কারণ, উদারতা অনেক স্থলে ঔদাসীন্যর আকার ধারণ করে, এবং ঔদাসীন্যের ন্যায় ধৰ্ম্মের প্রাণনাশক অতি অল্প পদার্থই VEN হিন্দুধৰ্ম্ম মত বিষয়ে উদার হইয়া আর এক বিষয়ে ভ্ৰমে । পড়িয়াছেন। যিহুদীধৰ্ম্ম, খ্ৰীষ্টীয়ধৰ্ম্ম, মহম্মদীয়ধৰ্ম্ম বলিয়াছেন— ধৰ্ম্ম মতে ; হিন্দুধৰ্ম্ম বলিয়াছেন-ধৰ্ম্ম অনুষ্ঠানে। প্ৰচলিত হিন্দুধৰ্ম্মের ভাব এই--তোমার মত কি, তুমি সকল কথা পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে মান কি না, তাহার সহিত সমাজের বিশেষ সম্বন্ধ নাই ; ধৰ্ম্মের প্রচলিত অনুষ্ঠানগুলি তুমি যতক্ষণ করিতেছি, যাগ, যজ্ঞ, জপ, তপ, শৌচ সদাচার গুলি যতক্ষণ রাখিতেছি, ততক্ষণ তুমি ধাৰ্ম্মিক, তুমি হিন্দুরূপে সমাজে গৃহীত হইবার যোগ্য। শৌচ সদাচারের এই নিয়মগুলি, লৌকিক \e cकोलिक अरुछेानखलि, छूछे अप्लभ बां छूछे श्न्लूिम७लौन মধ্যে সমান নয় ; অথচ যে প্রদেশে যে গুলি প্ৰচলিত আছে, সে প্রদেশে সেই গুলিই ধৰ্ম্ম, তাহার লঙ্ঘন হওয়া আর ধৰ্ম্মের উচ্ছেদ হওয়া একই কথা । অনুষ্ঠানের উপরে অতিরিক্ত মাত্রায় এতটা ঝোক দেওয়াতে অনিষ্ট ফল। এই হয়, যে ধৰ্ম্মের প্রধান অঙ্গ যে নীতি, তাহার প্রতি লোকের ঔদাসীন্য-বুদ্ধি জন্মে। একজন বার মাসে তের পার্বণ করিয়া মনে করে ষে, নিষ্ঠাবান হিন্দুর পক্ষে যাহা কৰ্ত্তব্য ও যাহা প্ৰয়োজনীয় তাহা কৃত হইল। তৎপরে সে ব্যক্তি বিধবার দুই বিঘা ভুমি কাড়িয়া লয়, কি আদালতে
