পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vrf(Rfs 7fqy ROJ পারেন না । এই সত্য বুঝাইবার জন্য অনেক আখ্যায়িকা রচনা করা হইয়াছে। তাহার একটি বলিতেছি-এক ব্ৰাহ্মণের গৃহে এক দেবমূৰ্ত্তি ছিল ; ব্ৰাহ্মণ ভক্তিপূর্বক ঐ মূৰ্ত্তিকে প্ৰতিদিন অৰ্চনা করিতেন । একবার কোনও কাৰ্য্যোপলক্ষে BBDBSBBD sDDDBDS DDBB OBLLLBLDDBY S YBDBDDS DDD আপনার নবোপানীত অষ্টম বর্ষীয় পৌত্রকে বলিয়া গেলেন, “রাত্রে দুধ ও মিষ্টান্ন ঠাকুরকে দিস ও আরতি করিস।” তদনুসারে বালক সন্ধ্যাকালে ঠাকুর ঘরে প্রবেশ করিয়া ঠাকুরের আরতি করিল ও দুধ ও মিষ্টন্ন ঠাকুরের সম্মুখে রাখিয়া বলিল—“ঠাকুর দুধ খাও।” কিয়ৎকাল অপেক্ষা করিয়া দেখিল, ঠাকুর দুগ্ধ পান করেন না, তখন বলিল, “তুমি দাদার দুধ খাও, আমার কাছে কেন খাবে না ; দাদা যে তোমাকে দুধ দিতে বলেছেন, তুমি কি আমার উপরে রাগ করেছ ? কেন তুমি দুধ খাও না ? দুধ খাও।” তাহাতেও ঠাকুর দুধ খাইলেন না । তখন বালক করযোড় করিয়া বলিল, “যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে মাপ কর, দুধ খাও।” ঠাকুর তাঁহাতেও দুধ পান করিলেন না ; তখন সে কঁাদিতে লাগিল, ও ঠাকুরের পায়ে মাথা খুড়িতে লাগিল, “ঠাকুর অপরাধ মাপ কর, দুধ খাও ” ঠাকুর তথাপি প্ৰসন্ন হইলেন না । শেষে বালক উঠিয়া গেল, ও একখানি ধারাল ছুরিকা আনিয়া বলিল,“ঠাকুর দুধ খাও ত খাও, নতুবা তোমার সমক্ষে গলায় ছুরি দিয়া, মরিব।” এই বলিয়া যেমন গলে ছুরি দিতে যাইবে, আমনি