পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম মানব-জীবনের আলোক । R DDDBDB D S DBDDD L0BBBD BBBDB BDBDBSS BB BDD DDD সেই প্ৰেম জগৎ ও মানব-সমাজকে মানব-জীবনের অনুকূল ফরিয়া দিয়াছে ; সেই জ্ঞান ও সেই প্ৰেম মানব-জ্ঞানের জন্য সত্যকে, মানব হৃদয়ের জন্য সৌন্দৰ্য্যকে, ও মানব আত্মার জন্য ধৰ্ম্মকে রাখিয়াছে। দুই দৃষ্টিতে কত প্ৰভেদ ! মন্দ ও ভালর মধ্যে যে দৃষ্টি ভালটাকে অধিক দেখে, নিরাশা ও আশার মধ্যে আশার কারণ অধিক পায়, সেই দৃষ্টিই কি প্রার্থনীয় নয় ? যাহা অন্ধকারে মনকে নিমগ্ন করে, হৃদয়কে তিক্তভাবে পূৰ্ণ করে, জগত ও মানবকে কুৎসিত সাজে সজ্জিত করে, এবং হৃদয়কে বিরাস ও বিষাদময় করে, তাহাই কি প্ৰাৰ্থনীয় ? অনেকে বিজ্ঞতার অভিমান করিয়া মনে করেন মানুষের মন্দটা অপেক্ষা ভালটা দেখা নির্বোধের কৰ্ম্ম । সৰ্ব্বদাই এরূপ উক্তি শুনিতে পাই, যে অমুক নিজে সাধু পুরুষ বটে, কিন্তু মানুষ চেনেন না, অসৎকে সৎ বলিয়। মনে করেন ও শেষে প্ৰতারিত হন। ; আমাতে সে নির্ববুদ্ধিতা নাই ; আমি শুকিয়া লোকের দুন্টামি বাহির করিতে পারি ; পাছে কেহ ঠকায় এই জন্য সর্বদা সতর্ক থাকি ; আমাকে কেহ ঠকাইতে পারে না । জিজ্ঞাসা করি, এজগতে অপরকে ঠিকান অপেক্ষা নিজে ঠিক কি ভাল নয় ? অপরকে মন্দ ভাবিয়া হত্যুদয়কে সন্দিগ্ধ ও বিষাক্ত করিয়া রাখা অপেক্ষা, সাধুতাতে বিশ্বাস রাখিয়া হৃদয়টা সরস রাখা কি ভাল নয় ? পরের দোষ চিন্তন দ্বারা তাহার প্রতি ঘুণ ও নিজের প্রতি আত্মশ্লাঘা বাড়ান অপেক্ষা, পরের গুণ চিন্তাদ্বারা তাহার