१५ थु-ङङ्ग दोोथानिं । হইয়া উঠিয়ছিল, পরে কোন কারণ বশতঃ সেই সাধু সঙ্গ হইতে দুরে জনেক দিবস থাকাতে সেই নিৰ্ম্মল চরিত্রের উপর মলা পতিত হইয়াছে। যদিও এ প্রকার হুর্দশ ক্ষীণচিত্তদিগেরই হইয়া থাকে তথাপি সাধু-সঙ্গ ধর্থ রক্ষণ ও ধর্থবৰ্দ্ধনীৰ্থ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হইয়াছে। . . . . . .ঈশ্বরের দৃষ্টি সৰ্ব্বত্র রছিয়াছে, সৰ্ব্বদা এই বিবেচনা দ্বারা ধৰ্ম্ম অনেক পরিমাণে রক্ষিত হয় । যদি কোন ব্যক্তি জ্ঞাপনার ক্লত কুকৰ্ম্ম লোকের নিকট হইতে গোপন রাখিতে সমর্থ হয় তথাপি উtহার নিকট হইতে কখনই গোপন রাধিতে সমর্থ হয় না। যিনি সৰ্ব্বদৃক, যিনি “বিশ্বতশ্চক্ষুঃ” যাহার দৃষ্টি সৰ্ব্বত্র ব্যাপ্ত রহিয়াছে, সেই অনন্তদেশ ও অনন্তকাল ব্যাপী দৃষ্টি হইতে ক্ষে লুক্কায়িত থাকিতে পারে ? গিরি-গুহা, নিবিড় বন অথবা তামসী বিভাবরীর প্রগাঢ় অন্ধকার আমাদিগকে সেই দৃষ্টি হইতে প্রচ্ছন্ন রাখিতে পারে না। সেই দৃষ্টির সম্মুখে কুকৰ্ম্ম করিতে কে না সষ্ণু চিত হইবে ? যখন পিতা কিম্বা সাধুচরিত্র বন্ধুর সম্মুখে কুকৰ্ম্ম করিতে সঙ্কোচ ও লজ্জা উপস্থিত হয়, তখন সেই পরম পিতা ও পূর্ণ বিশুদ্ধ-স্বরূপ বন্ধুর সম্মুখে কুকৰ্ম্ম করিতে কে না সন্তু চিত ও লজ্জিত হইবে ? ' ' অনুতাপ ধৰ্ম্ম রক্ষার এক প্রধান উপায় । দৈবাৎ মোহ বশতঃ পাপ করিলে সে পাপ-জন্য অনুতাপ ও তাছা হইতে মিৱন্ত হইয়া তাহা হইতে মুক্তির জন্য ঈশ্বরের নিকট প্রার্থণা করি। যদি জ্ঞান বা মােৰ শতু কোন গতি ৰূর্ব কা হয়, তবে তাছা হইতে অনুতাপিত চিত্তে বিমুক্তি ইচ্ছা করিয়া
