>२२ ধৰ্ম্মতত্ত্ব । হইতেছে সন্দেহ কি ? কিন্তু জিজ্ঞাসা করি, সত্যস্বরূপের আরও প্ৰকাশিত হওয়ার পক্ষে কি অন্তরায় নাই ? যদি থাকে, তবে সে সকলের তিরোধানের জন্য প্রার্থনা করা কি সমুচিত নয় ? বুদ্ধি । আমি দেখিতেছি, তুমি যেমন তেমন ভাবে সমাধান করিয়া দিতে পার । এরূপ সমাধান কি সরল সত্যের পথ ? বিবেক । সত্যের যেমন বহুদিক আছে সাধনেরও তেমনি ৰহুদিক্ আছে। সত্যের বহুদিক্ থাকাতে যেমন পৃথিবীন্থ বিবিধ সম্প্রদায়ের সহিত যোগ রক্ষা করিয়া চলিতে পারা যায়, তেমনি ভিন্ন ভিন্ন ভাবাপন্ন সাধকগণের সঙ্গে তত্তভূড়াবে ভাবুক হইয়া যোগরক্ষা করা যাইতে পারে, ইহাতে কপটাচরণ বা সত্যভঙ্গ হয় না । সত্য বা সাধনকে সঙ্কুচিত সীমার মধ্যে বদ্ধ করিয়া না। রাখিয়া বিশ্বজনীন করিয়া তোলা আমাদের সকলেরই পক্ষে কৰ্ত্তব্য। বিশ্বজনীন করিয়া তোলা কৰ্ত্তব্য বলিয়াই যে ব্যক্তিগত সাধনার জীবনোপযোগী ड्रभिशक्षा সত্যকে সাক্ষাৎ উপলব্ধির বিষয় করিবার জন্য জীবনোপযোগী সাধনে আত্মাকে দ্রঢ়িষ্ঠ করিতে হইবে না, ইহার কোন কারণ নাই । ব্যক্তিগত ভূমিকে তৎসীমার মধ্যে অক্ষুন্ন রাখিয়া বিশ্বজনীন ভাবের সহিত যোগ রাখিতে হইবে। আমি याश्। दक्लिलाभ তাহাতে তোমার সায় হইল কি না বলিতে পারি না। এ বিষয় তুমি ভাল করিয়া অনুধান করিয়া দেখিবে আশা করি। বুদ্ধি । তুমি তো উপাসনাতত্ত্ব বলা এক প্রকার শেষ করিয়াছ, কেবল আশীৰ্ব্বাচনের কথা বলা অবশিষ্ট আছে। সে কথা পরে শুনিব । তুমি দে আর বার বলিয়াছিলে “তঁহাদের গুটিকয়েক কথায় বিস্তৃতভাবে না হউক, সংক্ষেপে অনন্তের অপর দিক আরাধনার অন্তর্গত হইল। এবং পূর্ব হইতেও আছে।” অনন্ত হইতে প্রেমে আসিবার সময় দুচারি কথায় অনেকে অনন্ত ও প্রেমের বাবধান ঘুচাইয়া লন, এবং আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ যে উপদেশে আরাধনার তত্ত্ব বলেন, তা স্থাতে ও ঐরূপ করিবার কথা সন্নিবিষ্ট আছে, ইহা আমি জানি। “পূৰ্ব্ব । ६३८ऊ ७ আছে” এরূপ বলাতে এই अडौड श्म G*, অনন্তের অপর বিভাগের ব্যাখ্যা ভূমি যেমন করিতে উপদেশ দিয়াছ, ঠিক সেই প্রকারই আছে। কৈ SDS DDD SDDD BB KDBB K DB S BD BD DDBB B BD SLLLB DDSS পার ? ?
