পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২৮ৰ । - ধৰ্ম্মব্যাখ্যা। [ তৃতীয় সেই বাধাৰস্থাপন্ন শক্তিকেই আত্মা একরূপ দুঃখ বলিয়া অনুভৰ করে, কেননা তাহার শক্তিগুলি অনর্গলভাবে চলিয়া যাইতে পারিতেছে না। কিন্তু দি ঐৰূপ অবস্থার লোক এমত কোন ত্রব্য আহার করে ধেদ্রব্য হইতে শরীর অধিক পরিমাণে উত্তাপ গ্রহণ করিতে পারে, তাহা হইলে আত্মার স্বখাবস্থায়ই পরিণতি হয়। ইহা বিশেষ করিয়া বুঝান যাইতেছে,–লবণ, গুড়, ঝাল প্রভৃতি দ্রব্যগুলি অত্যন্ত উত্তেজক, ঐ সকল দ্রব্য আহার করা মাত্রেই স্নায়ুমণ্ডলের উত্তেজনা হইয়। জড়ত এবং গুরুত্ব নিষ্ট হয়, স্বতরাং স্নায়ু ও মস্তিষ্কাদি অংশগুলি পূর্বের মত জড়ত্ব দূরিত হইয়া আক্ষার শক্তির উত্তম পরিচালক হয়, আর তৎক্ষণাৎ আত্মার শক্তি সমূহ অনর্গলভাবে ইতস্ততঃ বিচলিত হইয়া কাৰ্য্য করিয়া থাকে, এই অনর্গলভাবাপন্ন আত্মার নামই ‘মুখ’ । তাই শ্লৈয়িক প্রকৃতির লোকে অধিক মিষ্ট, অধিক লবণ ও অধিক ঝাল ভালবাসে। . কিন্তু বাতিক ও পিত্ত প্রকৃতি লোকেরও লবণ গুড়াদি পদার্থের অল্প মাত্রায় আবশ্যক অাছে, এজন্য তাহারাও ঐ সকল দ্রব্য যতক্ষণ সেই সামান্য মাত্রায় । থায়, ততক্ষণ মুখামুভব, আর তাহার অধিক হইলেই বিলক্ষণ ক্ষুঃখের অনুভব করিয়া থাকে, কিন্তু শ্লেষ্মাধিক প্রকৃতির লোকের আরও অধিক পরিমাণে লবণ গুড়াদির আবশ্যক আছে, এজন্য তাহারা পিত্তাধিক ও বাতাধিক প্রকৃতির লোক অপেক্ষায় অনেক অধিক পরিমাণে ঐ সকল দ্রব্য আহার করিতে ভালবাসে,— স্বৰী হয়, কিন্তু উপযুক্ত তাপের পরিপূরণ হইয়া গেলে আর সেই সকল দ্রব্য মুখকর মনে করে না,—দুঃখপ্রদ বলিয়াই অনুভব করে। অতএব এখন নিশ্চয় জানা গেল যে আহার দ্বারা যে আমাদের এক এক ७ीकोप्न মুখামুভব বা দুঃখানুভব হইয়া থাকে তাহ, তাপাদি সংযোগে ৰেমন এক এক বস্তুর মধ্যে এক এক প্রকার গুণ বা শক্তি উৎপন্ন इब्र :-८षक्कन डभूएनब्र मानकङ, किवा फूभ्रभुत्र श्रप्रजा, दां शृण- बखानेिब्र নীল পীতাদি রঙ্গ হয়, সেইরূপ কোন গুণ বা শক্তি নহে, কিন্তু জাস্বাধই একটু অনর্গল ৰ অৰধভাবে স্থরণাধস্থ জার বাৰিতভাবাপন্ন । c****क ओबानङ्ग इब्रतांबश भांजें ।