পাতা:ধর্ম্ম-সমন্বয় - প্রথম ভাগ.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম অংশীয় । >>盤 } স্বার্থপরতা হিংসা লোভ খলতা কম ক্রোধ মিথ্যাচরণ মদমত্তত অহঙ্কার আততায়িত জিঘাংসা ও প্রতিবিধানেচ্ছা দ্বেষ ইত্যাদি সকল প্রকার কুবৃত্তি নিরারুত হইয়া জগৎ স্বর্গ ও মনুষ্য দেবতুল্য হয়। একাগ্রচিত্তে পরমেশ্বরে প্রেবণ ও গ্রীতি করাই পরনাথ ধৰ্ম্ম। আর হিংসাদি কুরুত্তি সকল পঞ্জিহারই চিত্তশুদ্ধি, কিন্তু চিত্ত শুদ্ধি ন হইলে একা গ্রচিত্ত হয় না, একাগ্রচিত্ত না হইলে ঈশ্বরীরাধনা হয় না, এমতে চিত্ত শুদ্ধিই ধৰ্ম্মসোপান । পূর্বোল্লিখিত ধৰ্ম্মস্থত্রদ্বয় মতে তামাদের অগ্ৰে চিত্ত শুচি করাই কৰ্ত্তব্যাবধারণ । তাহাতেই তিনি সৎপথে তানন্দিত থাকেন। তিনি আনন্দtলয় কেবল মাত্র মনুষ্যকে নিস্বত্বে আনন্দ বিতরণ করিতেছেন এবং আমাদের লিপা, ঝড় বৃহৎ এ লিঙ্গ। সন্তোষার্থে কুবৃত্তি কার্য্যেই নিয়ত লিপ্ত এবং বাঞ্ছ। পরিপূর্ণ না হইলে ক্রোধ ও মনোদুঃখ হয় এবং কেহ বা পরিণামে মন্দাদৃষ্ট কেহ বা ঈশ্বর দিলেন না বলিয়া খেদোক্তি করিয়া মনঃকলুষিত করেন । মনুষ্য যদি আদিম কালের ন্যায় সরলস্বভাব পূর্ণ থাকিত তবে য়ে এই পৃথিবী কত সুখের স্থান হইত তাহার ইয়ত্ত্ব হয়ন। সৎকৰ্ম্মই সমুষের ধৰ্ম্ম, পূজা পাঠাদি কেবল মাত্র নহে ১ কিন্তু পূর্ণ।'পাঠাদের আড়ম্বর অনেকেরই দেখ।