পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৯১ ) করে না। আবার সেই পার্শ্বস্থ কৰাট স্বক্ষ স্বক্ষ কৃষ্ণৰখ লোমরাজিতে সজ্জিত রছিয়াছে, তাছা দ্বারা বাছিয়ের আলোক ও উত্তাপ, কীট ও বালুকাকণাদি হইতে চক্ষু রক্ষিত হইতেছে। চক্ষুর ন্যায় প্রয়োজনীয় বস্তু একটা হইলে বিলক্ষণ ক্রটি ছইত, কারণ দৈবাৎ একটা বিনষ্ট হইলেই সমুদায় জগৎ অন্ধকারে নিমগ্ন হইত। একটা নষ্ট হইলেও অন্যটার দ্বারা কাৰ্য চলিতে পারে, এজন্য চক্ষু দুইটী ছইয়াছে’। এই চক্ষুর দর্শনশক্তির বিষয় চিন্তা করিলে আরও বিস্মিত হইতে ছয় । যত স্বক্ষম ও দূরস্থ বিষয় অবলোকন করিতে ন পারিলে অনিষ্ট সস্তর, চক্ষু জ'হা সকলই” দর্শন করিতে সক্ষম। আবার উছার যে অংশ দৃষ্টির কার্য সম্পন্ন করে, তাহা একটা ক্ষুদ্র তৃণের ন্যায় স্বক্ষ, কিন্তু তাহার শক্তি এত ব্যাপক যে সে এক পলকে অৰ্দ্ধ জগৎ নিরীক্ষণ করিতে পারে। এই দর্শন শক্তি এত শীঘ্ৰগামী না হইলে আমাদিগের কার্য অচল হইত। তার পর কর্ণ। কৰ্ণ যে বিষয়ে উপযোগী বাহিরে তাছার সমুদায় সামগ্ৰী বিদ্যমান। শব্দশ্রবণ কর্ণের বিষয়, কিন্তু উছা কেমন আশ্চৰ্য্য ভাবুে আমাদিগের প্রয়োজন সম্পন্ন • করে তাছা চিন্তা করিলেও অতুল আনন্দ প্রাপ্ত ছওয়া যায়। কর্ণের স্থান ও রচনাপ্রণালী কেমন অভিনিগূঢ়কৌশলসম্পন্ন এবং তাছা দ্বারা মানুষ কেমন গঙ্গর বলিয়। প্রতীক্ত ইতেছে। কাছার সাধা এইরূপ কৌশলপূৰ্ণ of •