পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/২৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( १४ ) লাম, এবং তাহার মহিমান্বিত সৌন্দর্ষ্যদর্শনে আমার 'हेतिग्न आङ्गडे श्ईन । भन हेठिदग्नब यङि घनिष्ठे मन्त्रदर्क সম্পর্কিত, যুক্তরাং মনও তাহার অনুসরণ করিতে চলিল । ইহা অস্বাভাবিক নহে । কেন না বস্তু সুন্দর হইলেই আত্মার তৃপ্তি বিধান করিবে। ঈশ্বর সমস্ত সৌন্দর্ঘ্যের আকর । এই জন্য রূপের সঙ্গে ইন্দ্রিয়ের প্রকৃতিসদ্ভূত আকর্ষণ আছে। ইন্দ্রিরের প্রতি - সৌন্দর্য্যের এত বল যে সে তাহাতে আকৃষ্ট না হইয়াই পারে না । কিন্তু ইহার মধ্যে পশুত্ব আর দেবত্ব এই দুইটি ভাবের জন্য আমরা মরি আর বঁাচি। ফল কথা, পুৰ্ব্ব কথিত সুন্দর दो সুদীর রূপমাধুরী যদি আমাকে.বিবেকবর্জিত পশুভাবে আকর্ষণ করে, তবেই আমার মৃত্যুর সম্ভাবনা । আর যদি তাহার চিত্তবিমুগ্ধকর রূপরাশি আমার অন্তরে ঈশ্বরকে জাগ্ৰং করিয়া দেয়, তবে আমার জীবন লাভ হয় । এই দুইটি ভাবকে পশুত্ব ও দেবত্ব বলি কেন ? পশুর প্রকৃতি বৈধ বৈধভাববর্জিত ; বিবেকবিহীন ইন্ত্রিয় প্রবৃত্তিও আমাদিগকে বৈধাবৈধবিচারশুন্য করে, এই জন্য উহ পশুত্ব। বিবেকের অনুমোদিত কাৰ্য্যে অবৈধভাব দূর কুরিয়া অন্তরের দেবতা ঈশ্বরকে স্মরণ করাইয়া দেয়, এই জন্য উহা দেবত্ব। পশুত্বই মৃত্য এবং দেবত্বই জীবন । চক্ষুরিত্রি সংযমকালে এই দুইটি ভাব মনে রাখতে পারিলে অনায়াসে ইন্দ্রিয়কে বশে রাখিয়া চলিতে পার।