পাতা:ধর্ম্ম বিজ্ঞান বীজ.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २४ ) তৃতীয় অধ্যায়।

    • ee

প্রাণিজগৎ | প্রাণিজগৎ কাছাকে বলে? যাছার প্রাণ অাছে, তাছাকেই প্রাণিজগৎ বলা যাইতে পারে। প্রাণ কি ? প্রাচীন কালের পণ্ডিতগণ শরীরস্থ পঞ্চ বায়ুকে প্রাণ বলিয়। নির্দেশ করিয়াছেন। যথা, প্রাণ, অপশন, সমান, উদান, ব্যান। শরীরগামী এই বায়ুপঞ্চকের সমষ্টি সাধারণভাবে প্রাণ শব্দের বাচ্য। বায়ু নানাবিধ নাই, একই বায়ু স্থলভেদে বিভিন্ন নামে নির্দিষ্ট হইয়াছে। হৃদয়ে প্রাণ, গুহ্যে অপান, নাভিতে সমান, কণ্ঠদেশে উদান, এবং সমস্ত শরীর ব্যাপিয়া ব্যান বায়ু অবস্থান করে। আধুনিক পণ্ডিতগণ বায়ুর ভূতত্বের সঙ্গেই উছার প্রাণত্বও বিদূরিত করিয়া দিয়াছেন। তাছার প্রাণকে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য জড় পদার্থের সহিত স্বরূপতঃ এক কুরেন নাই। প্রাণের কার্য দর্শনে তাছার একটা লক্ষণ নির্দেশ করিয়াছেন। ব্যক্তিত্বসাধক সংযোগ ও বিয়োগকর অান্তরিক দ্বিবিধ গতি র্তাহাদিগের মতে প্রাণ। ফলতঃ যেখানে ইতিদ্বয়ের গমনের অধিকার নাই, সেখানে এই রূপ লক্ষণ দ্বারা পদার্থ নির্ণয়ই যুক্তিযুক্ত । ७ख्नि इ३रङ नशूमाग्न जैरब ७रे द्धारभद्र क्लिङ्ग झुझे इङ्ग। ইছাই জড়ীয় উন্নতির চরমু সীমা বলা যাইতে পারে।