পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

so 'नप्लेबझिनैो । বাড়ি যাও, আমিও শুই ।” কমলা “বল ? যত মনে থাকে বল, অণর খেদ রাখা কেন ?” ধনমণি “আমি বড় বিপদেই পড়লেম, রকম দেখে হাসি রাখতেও পারি ন! আবার ভাব লেম, হাস লে পাছে গলাগলি দেয় কি করি ? মুখ চেপে চুপ করে থাকৃলেম, বিরক্তও হলেম, মনে কল লেম আপদ বিদায় হলে বাচি, পোড়াকপালীর মেয়ে, ঝাড়া এক প্রহর এইরূপ মৃত্য গীতের পর সেই উঠানেই শয়ন কল্লেন, আমি বল লেম ও আবার কি ভাব ? উত্তর –“কিছু বলে না মন্দায়ের কাছে শুয়েছি” আমি বল লেম, “তোমার পোড়া কপাল, নন্দাই কোথায়? সে কহিল কেন ? “পাড়ার যত ব্যাট ছেলে সবইত নন্দাই। নেচে গেয়ে স্থাপিয়ে পড়ে যুড়তে এলেম, তোমার হিংসে হলো নাকি ? জান ত মন্দায়ের চেয়ে আর কি আছে, স্বামী অপেক্ষায় নন্দায়ের বেসি যত্ন ।” এইরূপ কত কথা বল্পে, খানিক চুপ করে থাকুলো পরে আপন ইচ্ছায় উঠে গেল, বলতে কি পুলিন অনেক যত্নে কমলাকে আরাম করেছেন । এইরূপে কমলার অাখ্যান সমাপনন্তে সকলেই তথা হইতে প্রস্থান করিল। দুঃখিনী কমলার অবস্থা বিশেষের পরিচয় শ্রুেত মত আদ্যোপাস্তু স্মরণ করিয়া, অবশেষে কষ্ঠা বিচ্ছেদে কমল৷ ক্ষিপ্ত হইয়াছিল স্বভাবের কি অপূৰ্ব্ব মহিমা ? অপত্য মেহের কি অক্ষত্রিমতা ? কমলা বেশ্য, কস্যা কুপথ গামিনী হইলে তাহার লোক লজ্জার বা অবমাননার আশঙ্কা ছিল না, জাতি নষ্টও হইত না, কেবল বলবতী মায়া তাহার বাস্থ্য জ্ঞান হরণ করিয়াছিল, হা ! অপত্য বৎসল জননি ! আমি কি অভাগিনী ? আমি