পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$$$ు नप्टेनझिो । এক নিশ্বাসে ফীড় ফর্ড করে পণ্ডিতের মত কত উপদেশ দিলে, খেদ কোল্লে, ও পরিচয় দিয়ে গেল, আমার কথায় রমও নাই, বৃত্তান্ত ও সকলে জান না এমন নয়, তা আবার লোকের কাছে কি বলবো ? ' তখন কমলা বিরক্ত ভাবে কুসুমকে বলিল “তোর কেমন একটা স্বভাব বটে ; চিরকাল নানান কথা কওয়া রোগ কি না ? এখানে কে পণ্ডিত আর কে সুভাষী আছে ? কেইবা কথকতা কৰ্ত্তে এসেছে ? আর ভাল কথা শুনে গলার হার ছড়াটাই বা কে কাকে খুলে দিচ্চে ? পাচ জনে বলতে বলতে যে যা জানিস বল ? তোর তে তানয়, কেবল আকথা কুকথায় কাল কাটালেই হলো, চুপ কোরে মুখটা বুজিয়ে থাক, না হয় যতক্ষণ আপনা আপনি বসে আছি পাচঁটা পাচরকমের কথা বার্তার অন্ত মন হওয়া, তাই বা কতক্ষণ, এইত সন্ধ্যা হলো, সন্ধ্যার পরেই আজ ব্রহ্মচারী অগস্বেন মনে নাই কি ?” দুঃখিনী ব্রহ্মচারীর নাম শুনিবৰ্ণমাত্র কমলাকে জিজ্ঞান্সিলেন ইঁ্যা গা ! ব্রহ্মচারী আবার কে ? এখানেই বা তিনি কেন আসবেন ? কমল উত্তর করিল ও মা সে অনেক কথার কথা, পুলিনবাবু এক ব্রহ্মচারী পেয়েছেন, সে ঠাকুরট আবার কত গুণ জ্ঞান জানেন, গুণ করে তোমাকে ভুলিয়ে দিবেন বলেছেন, আমাদের বাবুর র্তার উপর বড় ভক্তি, তিনিই আজ সন্ধ্যার পর আসবেন । তদনন্তর কানন বিস্মিত মুখে কহিতে লাগিল, দেখ কমলা ! ব্রহ্মচারীকে যেরূপ দেখিলাম, তাছার আকার প্রকারে একটা প্রক্ক ত তপস্বীই বোধ হইল, তিনি যে স্বয়ং ধৰ্ম্ম হইয়া পরের