পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

る(2S महेनझिनैो । অৰ্দ্ধস্কুটিত এবং মুকুলিত কমলাবলী, যেন তমসা যামিনীর বিমলাম্বরে নক্ষত্রমালার স্থায় শোভা পাইতেছিল । উৎপলশ্রেণীর মধ্যে মধ্যে বিকশিত কোকনদ সকল, করি শিরঃ ভ্ৰষ্ট মেক্তিক মালিকা মধ্যগত প্রবালরাজির দ্যায় আরক্ত কান্তি বিদ্যস্ত ; বিরল ভাগে হংসগণ যুথবদ্ধ, কেলী ছলে বিচরণ করিতে করিতে আমাদিগকে দেখিবামাত্র, যেরূপ নুতন ভঙ্গীতে উড্ডীন হুইল, তাছ। এবং তত্রস্থ মৃগগণ, প্রথমত বাদ্যভাণ্ডের সহিত মনুষ্য সমাগম দর্শনে চমকিত হইয়া, যেরূপ বিস্মিত ভাবে আমাদিগের প্রতি নেত্রপাত করিয়াছিল, তদ্বারা উহার যে অদৃষ্টপূর্ব ব্যাপার অবলোকন করিল, ইহা স্পষ্টই প্রতীতি হইয়াছিল । তৎপরে পশ্চাৎ ভাগে নিরীক্ষণ করিতে করিতে, দিগ দিগন্তরে পলায়ন করিল। এতদ্বিলোকনে বোৰ হইল, যেন এই হংস এবং হরিণগণ সঙ্কেত স্বারা আমাদিগকে নির্দেশ করিল যে, “এটা মনুষ্য সমাগমোচিত স্থান নছে , তোমরা অকারণে এস্থানে আগমন করিয়া, অণমাদিগের আহার বিছারাদির কণ্টক স্বরূপ হইলে কেন ?” তদনন্তুর সদাশিবের আদেশ মতে, আমরা সকলেই গুছা গৃহের সম্মুখে গমন করিলাম, তাহার একপ্রান্তে একটা অনতিবৃহৎ মৃত্তিকাগুপে লক্ষ্য এবং অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া সদাশিব বলিলেন, “যে মহাপুৰুষের কথা উল্লেখ করিয়াছিলাম, তিনি এই উদ্ভিদ পদার্থের স্যায়, মৃৎরাশির অভ্যন্তরে যোগাসনে বিরাজমান, যদি ইচ্ছা হয়, তথায় যাইয়া সেই সমাধিমূৰ্ত্তি দর্শন করিয়া চক্ষু সার্থক কর।” মহাপুৰুষকে দর্শন করিতে আমার আগ্রছাডিশয় দেখিয়া,