পাতা:নটনন্দিনী.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> * - নটনন্দিনী । স্ত্রী ভাতৃ পুত্রদ্বয় ও দুঃখিনী সমন্তিব্যগছরে দেশাত্তরে খাত্রা করিল । কতিপয় দিবস মধ্যে বিশ্বনাথ সপরিবারে ঢাকা সছরে উপস্থিত হইয়া সুযোগক্রমে অপহৃত দ্রব্য সমুদায় বিক্রয় করণ দ্বারা তদ্বিনিময়ে প্রচুর অর্থ সংগ্ৰহ করিয়া সচ্ছন্দে কালযাপন করিতে লাগিল । • এদিকে প্রহরিগণ ক্ষণকাল মধ্যেই আপন অীপন নিয়োজিত স্থানে প্রতিগমন করত পূর্ববং সতর্কতায় দিক সমুহ রক্ষা কৰুক। এখন “রোঝার ঘাড়ে বোঝা” প্রধান বিচারপতির ঘরে চুরি । পাঠকগণ বিবেচনা কৰুন যে শান্তিরক্ষকগণের প্রতি কিরূপ বিপদ জনক হইয়াছিল । পর দিবস প্রাতঃকালে বিচারপতি মহাশয় সুপ্তোথিত হইয়া ও সমস্ত চৌর্য ব্যাপার অবলোকনে স্থতযুক্ত স্বতদ্বীধিতির ন্যায় নয়নভঙ্গি ও গিরিগহ্বরস্থ গিরিম রিপুর সকর কবলিত গিরিপ্রিয়। শাৰ্দ্দ লাদি দ্বারা অপহৃত হইলে মৃগরাজের যেরূপ বিসদৃশ মুখভঙ্গি লক্ষিত হয়, তদ্রুপ মুখভঙ্গিযুক্ত ও কোপবিষ্ট হইয়া তৎক্ষণাৎ শত্ত্বিরক্ষকের প্রধান সেনাপতিকে আন য়ন করিতে অণদেশ করিলেন । অনুচরগণ অজ্ঞা মাত্র দরোগীর নিকট গমন করিয়া অণদ্যোপশন্তু পরিচয় প্রদান করিল এবং কহিল “মহাশয় ! ত্বরায় চলুন নতুবা সকলের প্রাণ রক্ষা করা ভার হইবেক ।” দারোগ মহাশয় এতদ্বিষয়ক কোন সংবাদ পূর্বে অবগত ছিলেন না, সুতরাং শ্রত মাত্র বিস্ময়াবিষ্ট ও সন্দিহান হইলেন এবং দগুহি কত্তাপরাধিগণ চণ্ডtলগ্রস্থ হইয়া বধ্যভমিতে