Ֆ:ՏԵ- मद्वैममिमैौ । ব্রহ্মচারীর আদেশানুসারে বেশ পরিবর্তন পূৰ্ব্বক, পরিত্যক্ত । বস্ত্রখানী স্বীয় শষ্যোপরি যে প্রকার ভঙ্গিতে বিদ্যাসিত করিয়া, দুঃখিনী স্থানান্তরে প্রস্থান করিয়াছিলেন, সেই বস্ত্র বিদ্যাসের পারিপাট্য দর্শনে সহসা ইহাই অনুমতি হয়, যেন কেহ আগন্তুক বস্ত্রাবৃত শয়ান আছেন । পুলিন ইহাই দর্শন কবিয়া দুঃখিনীর অন্যথা কৃতনিশ্চয়ে নিৰুদ্বিগ্ন হইয়াছিলেন। এদিকে যখন সেই কারাগৃহ হইতে দুঃখিনী নিষ্কাসিত হইলেন, গৃহদ্বার যথাপুৰ্ব্ব অবরোধ করণনস্তুর নিম্নগা সোপণনাবলীতে যেমন পদার্পণ করিবেন, অমনি সেই পাপিনী গৃহস্বামিনী সতর্কিত হইল, এবং বাহিরে আসিয়া জিজ্ঞাসিল, “কে গা ? কে যায় গা ? ব্রহ্মচারী ঠাকুর কি?” এই অবসরে দুঃখিনী একবার ছ করে মাত্র প্রত্যুত্তর দিয়া ঈষদ্ধতপদে এককালেই সেই পাপ গৃহের সীমা উল্লঙ্ঘন করিবণমাত্র তাহার চিরসহায়িনী বার বিলাসিনীগণ সাদরে র্তাহার হস্ত ধারণ পূর্বক তাছাকে যথাস্থানে লইয়া গেল। পাপিষ্ঠ ধনাবৈষ্ণবী দুঃখিনীর বহির্গমন কালে, অম্পষ্টোত্তরে সন্তুষ্ট না হইয়া, প্রদীপ হস্তে র্তাহার গৃহদ্বারে আসিয়া দেখিল, তাছা অবিকৃত ভাবেই ৰুদ্ধ আছে, তখন অণর তাহার মনে কেশন সন্দেহ রহিল না, নিৰুদ্বেগে পুনরায় শয়ন করিল। দুঃখিনী বেশ্বাগণের সহিত বিমলার বাটতে গেলেন, তথায় ব্রহ্মচারীর বস্ত্রাদি পরিত্যাগ করিলেন এবং বিমলাদত্ত উহার নিৰুদেশ পুত্রের বসন পরিধান করিলেন, অপর বস্ত্রাদি দ্বারা বক্ষস্থলের উচ্চতা কিঞ্চিৎ লাঘব হইলে, তদুপরি স্থটাবিদ্ধ অঙ্গবরণদ্বারা আবরিত হইলেন । সুচিকণ কেশ দাম সংযমিত করিয়৷ তদুপরি উষ্ণীষ বিদ্যাস করিলেন। একগাছি যষ্টীক
