পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঙ্গ রস । లి দুঃখিনীকে নয়নপথের পথ বৰ্ত্তিনী করিয়া সকলেই সচকিত ও স্তব্ধ প্রায় হইয়ণ–পরে এক এক জন এক প্রকার ব্যঙ্গ করিতে লাগিল, যথা—“ভাই হে ! ভিখারী দেখ” কেহ বলে বা বেড়ে মুখ খানি ! ভাই ! বেটী সাধ করে ভিখারী হয়েছে " অন্য “তাই না কোন, ও যদি আমাদের ভিক্ষা দেয়, তাহ হইলে আমরা বীপের সঙ্গে বৰ্ত্তে যাই ।” “অপর চেষ্টার অসাধ্য কৰ্ম্ম নাই ।” গীত । অtড়খেমটা “কে হুে ! বসে বকুল তলায়, দুকুল মজে তোমায় হেরে !" অন্য ব্যক্তি, “বেসু বেস্ ! অ্যত্র তলায় বলে ভাল হয় না ?” পঞ্চম ব্যক্তি "ভিখারি দিদি একটু আগুণ দিবি গা " । ষষ্ঠ পঞ্চমের প্রতি “তুমি ত বড় নির্লজ হে ; মন গুণ শতগুণে জ্বলে উঠলো আবার অর্ণগুণ চাচ্চো ? বরঞ্চ তাকে শীতল করবার চেষ্টা কর ।” পঞ্চম ব্যক্তি ষষ্ঠকে “তুমি ভাই বড় বোকা, এ ত আমার অর্ণগুণ চাওয়া নয় বেড়া নেড়ে গৃহস্থের মন বোঝা" এইরূপ নানা প্রকার ব্যঙ্গোক্তি শ্রবণে দুঃখিনী রোদনে খী হইয়। কfছতে লাগিলেন । “আপনারা অামাকে ক্ষমা কৰুণ, আমি অতি কাতরা হুইয়া আপনাদের গ্রামে আসিয়াছি, যদি আমার চলৎশক্তি থাকিত তাছা হইলে এই মুহুর্তেই আমি অপর স্থানে প্রস্থান করিতাম, আমি মৃতবৎ হুইয়াছি, হে মহাশয়গণ ! .