পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্লেশ । & sy করিতেছে, সৰ্ব্বাঙ্গে অবিরণ মাত্ৰ নাই, কেবল পরিধীত ছিন্নবসনে কটিদেশের অধোভাগ হইতে জানু পৰ্য্যম্ভ কিঞ্চিম্মাত্র অfচ্ছাদিত অাছে তখন তিনি অতি মাত্র ব্যস্ত-ভর্ণর সহিত গাত্রোথান করিয়া বস্ত্রাঞ্চলে গাত্রাবরণ সম্পন্না ও অবগুণ্ঠন বর্তী হইলেন এবং অধোবদনে মনে মনে সেই অদ্ভুত ব্যাপারের আলোচনা করিতে লাগিলেন । পুলিনবাবু দুঃখিনীকে তদব স্থ নিরীক্ষণে ঈষৎ হাসা করিয়া কহিলেন, “ চন্দ্রীননি ! তোমার এত ব্যস্ত হইব'র প্রয়োজন কি ? এখানে এমন কেই বা আছে যে তা হার কাছে তোমার লজ্জা প্রকাশ করা আবশ্যক, বরং গত্র হইতে বস্ত্র উন্মোচন কর তুমিও অচিরাৎ গতক্রম হইবে, আমরাও তোমার মনে হারিণী কান্তি দর্শনে দর্শনেন্দ্রিয়ের সর্থকতা লাভ করি, সুন্দন্ত্ৰি ! তোমার মুকোমল অঙ্গলতিকায় যথাযথ বিন্যস্ত স্বাভাবিক অলঙ্কার দর্শন করিলে কোন পুরুষের মনে মনোভবের তাড়নানুগত যাতনানুভব না হইবেক, হে লোচনে । একবার সু-লোচনে এ অনঙ্গতাপিতের অঙ্গের প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া ইহাকে চরিতীৰ্থ কর ? হে সরলে ! তোমার সর্বাঙ্গিণ সরলতাকে হৃদয়ের অমূলক কঠিনতাতে কলঙ্কিত করিতেছ কেন ? হে রূপবতি ! যদি এরূপ নিরূপম রূপলাবণ্য সম্পন্না হইয় দর্শন ভিলাষিতের নয়নের তৃপ্তি দায়িনী না হইলে তবে তোমার সৌন্দর্ঘ্যের ফল কি হইল ? হে বদান্যে ! তোমার যৌবন জলদনির্গলিত প্রেমবরি-বিন্দু প্রদান করিয়া এ সকৃষ্ণ চাতকের প্রাণ রক্ষা কর - হে নবযৌবনে ! তুমি অচির স্থায়ী যৌবন ধনে ধনী হুইয়া কৃপণতাধীন অসহ্য ক্লেশ তেণগ কfর