পাতা:নটনন্দিনী.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

と8 নটনদিনী । স্ত্রী হত্য রক্ষা কর, অামার ধৰ্ম্ম রক্ষা করিতে পরিলেও তোমাদিগের ধৰ্ম্ম সঞ্চয় হুইবেক ।” - তদনন্তর কমলা প্রভৃতি পরস্পরে ইহার মনোগত অভিপ্রায় প্রকাশ পাইবার আর অপেক্ষ কি ? ইহা ভাবিয়া “দুঃখিনী আমরা পুলিবাবুর আদেশমতে তোমাকে কুহকজালে বদ্ধ করিয়া তোমার ধৰ্ম্ম নষ্ট ও আমরা যে পথে আসিয়াছি, এই পথে তোমাকে অনিবার চেষ্টা করিতে আসিয়াছিলাম, এক্ষণে তোমার অবস্থা ও চরিত্রের বিষয় দেখিয়া শুনিয়া আমরা প্রতিজ্ঞ করিতেছি যে প্রাণপণে তোমাকে মুক্ত করিবার চেষ্ট করিব, তুমি ভগবানের কাছে প্রার্থনা কর যেন আমাদিগের যুক্তি কেহ হঠাৎ জানিতে না পারে, আজ আমরা চলিলাম, কিন্তু তোমাকে স্থানান্তরে পাঠাইয়া দিবার চেষ্টায় আমরা নিয়তই থাকিলাম, তুমি আর কাতর হইও না। পরমেশ্বর তোমার বিপদ অবশ্যই নষ্ট করিবেন । দুঃখিনী কছিলেন তোমরা চলিলে বটে এখনই পুলিনবাবু আসিয়া আমাকে অশেষ যন্ত্রণ দিবেন,” বলিয়াই পুনরায় অধোমুখে রোদন করিতে আরিান্ত করিলেন । তদুত্তরে বিমলা বলিল, “আমরা উহাকে এখানে আসিতে না বলিলে তিনি কখনই আসিবেন না, তাহাঁর নিমিত্ত তোমার ভাবনা নাই, আর তুমি যে যন্ত্রণ ভোগ করিতেছ, তাহ নিবারণ জন্য ধনমণীকে বলিয়া যাই, পরে আসিয়া সকল উপায় স্থির করিব, তৎপরে ধনা বৈষ্ণবীর নিকট যাইয়া চরিজনীয় এক বাক্যে বলিল যে এ ভাল মানুষের মেয়েটকে আর বেশী কষ্ট দিবীর হেতু কি ? পুলিনবাৰু পুৰুষ মানুষ, সকল কায কি