পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/১৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নদীয়া কাহিনী । S&S প্ৰতিষ্ঠায়াং পরীক্ষায়াং জ্যোতিষে বাস্তুষজ্ঞকে।। দীক্ষায়ামাহিকে কুত্যে, ক্ষেত্রে শ্ৰীপুরুষোত্তমে। সামশ্রদ্ধে যজুঃশ্রান্ধে শুদ্রিকৃত্য-বিচারণে। ইত্যষ্টিাবিংশতিস্থানে তত্ত্বং বক্ষ্যামি যত্নতঃ ॥” । সমগ্ৰ স্মৃতিশাস্ত্র এইরূপে সংস্কৃত হইবার পর তিনি সমস্ত ভারতবর্ষ ভ্ৰমণানম্ভর ও সর্বস্থানের প্রসিদ্ধ অধ্যাপকগণের সহিত বিচারে স্বীয় মত সংস্থাপন করিয়া নববীপের পণ্ডিতমণ্ডলীর সহিত বিচারার্থী হয়েন এবং স্ট্রীয় অসাধারণ প্ৰতিভাবলে শীঘ্রই আত্মমত স্থাপনে সমর্থ হয়েনি। এই সময়ে স্মাৰ্ত্ত শব্দ যোেগরুঢ় হইয়া একমাত্ৰ ভঁাহাকেই নির্দেশ করিত ! তাহার মত তখন সকলে এতই আগ্রহের সহিত গ্ৰহণ করিতে থাকেন যে, কথিত আছে-একদিন প্ৰাতঃকালে নবদ্বীপের গঙ্গাতটে শিবপুজাকালীন রঘুনন্দনের বস্ত্রের কচ্ছদেশ তাহার অজ্ঞাতসারে মুক্ত হইয়া যায়। রঘুনন্দন তখন ধ্যানমগ্ন-বাহবিষয়ে একেবারে অজ্ঞান, সুতরাং কাছা খুলিয়া গিয়াছে, ইহা আদৌ জানিতে পারেন নাই। এই কালে নববীপের ঘাট সমুদায় বিশেষ সমৃদ্ধ ছিল । * সহস্ৰ সহস্ৰ লোকে সকল সময়েই এই ঘাট পুর্ণ থাকিত। বিশেষতঃ পণ্ডিতমণ্ডলীর স্নান, পুজাৰ্চনা, পদচারণ, এমন কি ছাৱাধ্যায়ুন ও তর্কযুদ্ধ প্ৰভৃতি সমস্ত কাৰ্য্যই এখানে সমাহিত হইত। সমবেত পুজানিৱত পণ্ডিতমণ্ডলী স্মাৰ্ত্ত ভট্টাচাৰ্য্যকে ঐ রূপে মুক্ত কচ্ছ হইয়া পুজায় নিরত দেখিয়া উহাই শাস্ত্রোক্ত প্ৰথা মনে করিয়া সকলেই মুক্তকচ্ছ হইয়া পূজা করিতে থাকেন। পুজান্তে স্মাৰ্ত্ত, সকলকে তদাবস্থা দেখিয়া কারণানুসন্ধানে সমস্ত অবগত হইয়া মহাকৌতুক করিতে থাকেন। • কথিত আছে :-রঘুনন্দন তঁহার মত স্থাপনাৰ্থ যখন দেশভ্রমণে বহির্গত হইয়া *গয়াক্ষেত্রে পিতৃ মাতৃ কাৰ্য্যের জন্য উপস্থিত হয়েন, তখন গয়ালী পাণ্ডাগণ অনেক পণ গ্ৰহণ করিয়া। তবে ৬yগদাধরের শ্ৰীপাদপদ্মে যাত্ৰাদিগকে পিণ্ডদান করিতে দিতেন। লোকমুখে রঘুনন্দনের খ্যাতি ও যশ শ্রুত থাকিলেও পাণ্ডীগণ তখনও • নবদ্বীপ সম্পত্তি কে বৰ্শিবারে পারে। । धक्का तंत्रांचा नक्ष्णांक शांन कप्प्द्र ॥ ত্ৰিবিধ বৈসে এক জাতি লক্ষ লক্ষ । ܠܪ