পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/২৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RNSON नधौश-कहिनी। সম্প্রদায়ের মধ্যে নানারূপ বচন প্রচলিত অাছে, যথা “অউলে চাদ লোম্বা গরু, সঙ্গে বাইশ থাকির বাছুর তার” আৰাের - “এ ভবের মানুষ কোথা হ’তে এল । এর নাইকো রোষ, সদাই তোষ, মুখে বলে সত্য বল। এর সঙ্গে বাইশজন, সবার একটী মন, জয় কৰ্ত্তা বলে, বাহুতুলে কল্পে প্রেমে ঢলঢল । এ বে। হারা দেওয়ায় মারা বঁচায় এর হুকুমে গঙ্গা শুকাল ৷ এই সময়ে যেমন দলে দলে লোক আসিয়া ঠাঁহার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিতে লাগিল তেমনি আউলোটাদের অস্তৃত খ্যাতিও বিস্তার হইতে লাগিল এবং তঁহার ভক্তগণও তাহাকে নানারূপে সম্বোধন করিয়া তাহার নামের অভিধান বাড়াইতে লাগিলেন। আউলটাদের অসংখ্য নামের মধ্যে এই কয়ট প্রধান, যথা, আউলে মহাপ্ৰভু, । ঠাকুর, প্ৰভু, আউলে ব্ৰহ্মচারী, কাঙ্গালী প্ৰভু, গোঁসাই ও কৰ্ত্তা। এতন্মধ্যে আবার কৰ্ত্ত নামটাই বিশেষ প্ৰসিদ্ধ। “কৰ্ত্ত” অর্থে ঈশ্বর, যিনি এই জগতের শ্ৰষ্ট, পোষ্টা ও হস্তা। সুতরাং কৰ্ত্তা এবং তঁহাকে যাহারা ভজনা করে তাহার কৰ্ত্তাভজা। এইরূপে বহুদিন বহুলোকের ভক্তিশ্রদ্ধা গ্ৰহণ করিয়া এবং চাকদহের নিকটবৰ্ত্তী “পরারী” নামক স্থানে বহুদিন বাস করিয়া। ১৬১১ শকে বোয়ালে নামক গ্রামে তিনি দেহরক্ষা করেন। তঁহার দেহ রক্ষার পর তাহার অসংখ্য শিষ্যের মধ্যে “রামশরণা পাল, হাঁটুঘোষ, হরিঘোষ, শ্যামবৈরাগী, কানাইঘোষ, সহস্ররান ঘোষ, ভীম রাজপুত, এবং বেচুঘোষ প্রভৃতি ৮ জন প্রধান শিষ্য বােয়ালে গ্রামে তঁহার কম্বার সমাধি দেন পরে চাকদহের তিনক্রোশ পূৰ্ববৰ্ত্তী পরারী গ্রামে তাহার দেহের সমাধি করেন । আউলটাব্দের ২২ জন প্রধান শিষ্যের মধ্যে এক রামশরণা পাল ব্যতিরেকে অন্য কোনও শিষ্যের নাম বা খ্যাতি তত অধিক নাই। ইহাদের মধ্যে ২। ১ জন শিষ্যের বংশ নদীয়ার এখানে ওখানে অদ্যপি দেখিতে পাওয়া যায়। তবে রামশরণা পালের বংশীয়েরাই সাধারণতঃ কর্তাভজা বলিয়া খ্যাত । S S DEBB LB DDB DDDD DiBBBOLO DSBS ges এক গৃহস্থ ছিলে । ইহার পিতার নাম নন্দরাম পাল এই মন্ত্রামের এ* 西