RRO नौझ-काहिबी । অন্যান্য.বাহিক বহুবিষয়ের উন্নতি হইলেও সেই পুর্বের সাত্বিক ভাব, সেই ভক্তি ও প্ৰেম, সেই সত্যনিষ্ঠ ও সেই শ্ৰী ও সৌষ্ঠব এবং প্রতি শুক্রবারের সেই পবিত্র মজলিষ আর নাই-আছে কেবল অর্থের অঙ্গ বাহাড়ম্বর-ধৰ্ম্মের কুহক, রোগমুক্ত করিবার ক্ষমতার বৃথা ভান; আর আছে সেই নিজস্ব সমাজ ঘরযেখানে সতীমা সমাহিত এবং প্ৰাণহীন ঠাকুর ঘর-ব্যথায়, রামশরণের খড়ম, আউলিয়া টাদের আশাৰাড়ী ও কস্থা এবং রামদুলালের কয়েকখানি পবিত্র অধি বিদ্যমান এবং শ্ৰীষুজের স্থান। ভক্ত, আজিও ঐ ছিন্নকস্থা ও প্রাণহীন ঠাকুর বাড়ীতে কতই আনন্দে তাহার অভীষ্ঠ দেবকে প্ৰত্যক্ষ করে। কিন্তু কালবশে সেরূপ ভক্ত আর কয়জন দৃষ্টি হয় ! ঘোষ পাড়ায় এক্ষণে নিয়া লিখিত কয়ট কাৰ্য্য বিশেষ সমৃদ্ধি সহকারে সমাহিত হইয়া থাকে ১। দোলযাত্ৰ-প্ৰতি বৎসর ফান্তানী পূৰ্ণিমায়ু হইয়া থাকে। ঐ দিনে এখানে রাসযাত্ৰাও অনুষ্ঠিত হয়। ঐ দোল মঞ্চটীতে ও রাসের কাঠারায় যদিও রাধাবল্লভ জীউর • মূৰ্ত্তি স্থাপিত হয় এবং সেই সঙ্গে রামশরণা পালের ব্যবহার্ঘ্য হৰলিশ ও খড়মও উঠান হয়। এই পর্বই এখানে সকলের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং এই সময়েই এখানে বহু ব্যক্তি সমাগম হইয়া থাকে। এই উপলক্ষে পালবাবুদের যত অৰ্থাগম হইয়া থাকে সম্বৎসরের মধ্যে আর কোনও পর্বে এত হয় না। ২। রথযাত্ৰা-উহা প্রতি বৎসর বৈশাখী পূর্ণিমায় হইয়া থাকে। রথের উপয়েও উক্ত বালিসটী স্থান পাইয়া থাকে। ৩। রামশরণ পালের মহােৎসব-উহা আষাঢ় মাসের রথযাত্রার পর চতুর্থী তিথিতে সমাহিত হইয়া থাকে। ইহাতে গৌড় বৈষ্ণবগণের প্রথানুযায়ী অধিবাস মহোৎসৰ ও পূর্ণ মহোৎসব। এই তিন প্ৰকার মহোৎসব। তিন দিন হইয়া থাকে ; ইহাতেও বহু লোক সমাগম হইয়া থাকে { 啤 ৪। শচীমার মহােৎসব-ইহা প্ৰতিবৎসর মহালয়ায় পরদিন প্রতিপলে৷ সমাহিত হয়। পূর্বোক্ত প্ৰকায়ে মহোৎসবাদি হইয়া থাকে। • ৫ । কোজােগর লক্ষ্মী পুজা-এ দিনেও ঘোষপাড়ায় বহুজন সমাগম হইয়া থা*ে} Nu • এই বিগ্ৰহ পাল বামুদেয় প্রতিষ্ঠিত নহে। সোপাখালি গ্রাম হইতে প্রতি বৎসর ই"ি
