NAS बौद्र-काञिौ । শ্ৰীহরিদাস ( যবন ) ঠাকুরের প্রবৰ্ত্তিত হরিরলুটের প্রসার এই সময়ে নদীয়া খুৱ অধিক হইয়াছিল। যবনের অনুকরণে সত্যনারায়ণের সত্যপীর’ আখ্যায়। সিরনীর প্রচলনও এই কালের মধ্যে হয়। জাকজমকের সহিত বায়ইয়ারী পূজার স্বষ্টিও এই কৃষ্ণচন্দ্রীয় যুগে কৃষ্ণনগরের স্বনামখ্যাত মক্সিকগণ কর্তৃক প্রখম প্ৰবৰ্ত্তিত হয়। মহারাজা স্বয়ং এই পূজার প্রধান পাতা ছিলেন। বারইয়ারী তলার উৎসব মণ্ডপ দেবদারু পাতায় কদলী বৃক্ষে পূর্ণকুণ্ডে ও ‘রচনায়।” ফলে মসজিত হইতে, কঁাদি সমেত রাস্তু, কঁাদি সমেত ডাব, শাখা সহিত বাতাবীলেবু ও অন্য ফল পূজাগৃহে কুলাইয়া দেওয়া হইত উহারই নাম “রচন” চণ্ডীমণ্ডপ নানারূপে বিচিত্ৰিত “আলিপপায়” চিত্রিত করা হইত। রাত্রে সর্ষপ ও রোটীৱ তৈলের তরবেতর আলোক দেওয়া হইত। এইকালে মেয়েরা বালিকা বয়স হইতে আরম্ভ করিয়া নানারূপ ব্ৰতাদি গ্ৰহণ করিতেন। স্বরে পল্লীতে এখনও ইহার অস্তিত্ব দেখা যায়। তীর্থযাত্ৰা এখনকার মত সুলভ ছিল না। সুতরাং সাধারণ গৃহস্থ ঘরের স্ত্রীলোকদের প্রায়ই তীর্থ দৰ্শনাদি ঘটিত না । পুরুবে ও পদব্ৰজে বা নৌকাব্যানে বহু কষ্টে ও বহু ঙ্গিনে উহা সমাধা করিতেন, কিন্ত তাহাই কয়জনের ভাগ্যে ঘটিত বা একজনে কয়টি তীর্থই বা দেখিতেন । একান্নবৰ্ত্তী পরিকায় প্ৰথাই তখন সমাজে LBBBBD DBS LDLYLBBD DBBD SuLDS LSStS DBDDD DB YSS ৰংশে একজন উপাৰ্জনক্ষম ব্যক্তি জন্মিলে তাহার রোজগাৱে ২০ জন বসিয়া থাইত । যাহার যেমন উপার্জন তিনি তেমনি ক্রিয়া কৰ্ম্মাদিতে ব্যয় করিতেন । বাহা হউক কিছু কীৰ্ত্তি রাৰিয়া মরিতে পারিলেই তখন সকলে সার্থক জন্ম মনে করিতেন। শালগ্ৰাম শিলা বা কোনও বিগ্ৰহ মূৰ্ত্তি প্ৰায় মধ্যবিত্ত গৃহই মাত্ৰেই গৃহে স্থাপনা করিতেন। অতিথি অত্যাগতের সন্মান ও আদর ধর্ম সকলেই করিতেন । লোকে সাধারণতঃ অল্পে সন্তুষ্ট ছিল নুতরাং অধিক উপার্জনের জন্য বিনে গমন প্ৰায় কেহই করিতেন না। মোটা আগত মোটা কাপড়ের সংস্থান থাকিলেই LDD LS DCDDDB tB BuHB BDBDB BDJYS ELL বসিয়া তাস, দাবী পাস সকলেই খেলিতেন। ছেলেরাও কপাটী, ছাঁই, 薰, sistes
