পাতা:নদীয়া-কাহিনী - কুমুদনাথ মল্লিক.pdf/৪০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NSDA) - नील-कोहिनी কুঠী ও চাষ আবাদদি, বিশিষ্ট মূল্যবান ও উন্নতিশীল। ইহাদের এই স্থানে স্থাপিত সাদা সুন্ম মসলীনের কুঠাতে কোম্পানী বার্ষিক ২ লক্ষ টাকা দাদন করিয়া থাকেন তাহারা এখানে রেশমের গুটীর চাষও আরম্ভ করিয়াছেন, তাহার ক্রমে প্রসার ও উন্নতি দেখিয়া স্থাপয়িতাদের চেষ্টা ও পরিশ্রমের বিলক্ষণ পুরষ্কারের আশা করা যায়।” ১৮৪৫ খৃষ্টাব্দে এখানে গভমেন্ট কর্তৃক একটী পাঠশালা স্থাপিত হয়। একজন জমিদার পুর্বে ব্যারেটো সাহেবের নিৰ্ম্মিত একখানি “চৌৱীঘর” পাঠশালার জন্য দান করিয়াছিলেন। ১৮৪৪ খৃষ্টাব্দে এক মুনসেফ কর্তৃক এখানে একটা কেরাণী বিদ্যালয় স্থাপিত হয়। ১৮৪৬ খৃষ্টাব্দে এই বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষায় ১৫০ জন সাম্রােস্ত বংশোদ্ভব ভদ্র সন্তান পরীক্ষা প্ৰদান করেন ।” বৰ্ত্তমান কালে সুখসাগরের নাম ব্যতীত আর কিছুই বি ব্যমান নাই। গঙ্গা বক্ষ হইতে লোকে অঙ্গুলি নির্দেশে গঙ্গার ভাঙ্গন ও দুই চারিটি প্রাচীন বৃক্ষ লক্ষ্য করিয়া দেখাইয়া থাকে-“ঐ খানে সুখসাগর ছিল”। फूमाउाश। চুয়াডাঙ্গা মহকুমার পরিমাণ ৪৩৭ বৰ্গ माहेल | ርማfቕ 3ቫጀቑU| S..¢8¢brS | ইহা বৰ্ত্তালাকারে উত্তর দক্ষিণ লম্বা। পূর্ব বঙ্গ রেল পথ ইহার মধ্য দিয়া উত্তর দক্ষিণ দিকে চলিয়াছে। আলমডাঙ্গা, মুনসীগঞ্জ, নীলমণিগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, জয়রামপুর ও দর্শনা ষ্টেসন এই মহকুমার সীমার মধ্যে পড়ে । মেহেরপুর ও ঝিনাইদহ (যশোহর) মহকুমায় যাইতে হইলে চুয়াডাঙ্গা ষ্টেসনে নামিতে হয়। মেহেরপুর চুয়াডাঙ্গা হইতে ১৮ মাইল পশ্চিমে, ঝিনাইদহ ২২ মাইল পূর্বে; দুইটী পাকা রাস্তা দ্বারা মিলিত। মাথাভাঙ্গা বা হাউলিয়া নদী উত্তর হইতে দক্ষিণ দিকে চুয়াডাঙ্গার মধ্য দিয়া অ্যাকিয়া বাকিয়া গিয়াছে। সুবিলপুর নামক স্থানে মেহেরপুর হইতে ভৈরব আসিয়া হাউলিয়ার সহিত মিলিত হইয়াছে। চুয়াডাঙ্গা নিকটবৰ্ত্তী হাজরাহাটী নামক গ্রামে নবগঙ্গা নামক আর একটী নদী হাউলিয়ার সাহিত মিলিত হইয়ছে ; কিন্তু এই নদীর প্রথম শু৫ মাইল এখন শুদ্ধ। এই নদী ঝিনাইদহ অভিমুখে চলিয়াছে। পূর্ব বঙ্গ রেল রাস্তার জন্য ইহার মৃত্যু বন্ধ হইয়া গিয়াছে। এই কয়ুটী বড় নদী ভিন্ন মধ্যে মধ্যে কয়েকটা মারা