नदर्थिक्षांन w শৈলেশের এক অনুগ্নত মামাতো ভাই ছিল, সে মেসে থাকিয়া সদাগরী আফিসে চাকুরী করিত। তাহাকে ডাকাইয়া আনিয়া বলিল, ভূতে, তোকে কাল একবার নন্দীপুরে গিয়ে তোর বৌদিকে द्धानgङ झgद । ভূতনাথ বিস্মিত হইয়া কহিল, বৌদিদিটা আবার কে ? তুই ত বরযাত্রী গিয়েছিলি, তোর মনে নেই ? উমেশ उधेibांशिद्ध दाएँी ? মনে খুব আছে, কিন্তু কেউ কারুকে চিনিনে, তিনি আসবেন কেন আমার সঙ্গে ? শৈলেশ কহিল, না আসে-নেই। তোর কি ? সঙ্গে বেহার আর বিস্তু যাবে। আসবে না বললেই ফিরে আসবি । ভূতো আশ্চৰ্য্য হইয়া কিছুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া বলিল, আচ্ছা! যাবো । কিন্তু মার-ধোর না করে । শৈলেশ তাহার হাতে খরচ-পত্র এবং একটা চাবি দিয়া কহিল, আজ রাত্রের ট্রেনে আমি এলাহাবাদে যাচ্ছি। সাতদিন পরে ফিরবো । যদি আসে এই চাবিটা দিয়ে ওই আলমারীটা দেখিয়ে দিবি। সংসার-খরচের টাকা রইল। পুরো এক মাস চলা ভূতনাথ রাজী হইয়া কহিল, আচ্ছা। কিন্তু হঠাৎ তোমার এ খেয়াল হ’ল কেন মেজদা ? খাল খুড়ে কুমীর আনচো না ত ? শৈলেশ চিন্তিত-মুখে খানিকক্ষণ নিঃশব্দে থাকিয়া একটা নিঃশ্বাস ফেলিয়া কহিল, আসবে না নিশ্চয়, কিন্তু লোকতঃ ধৰ্ম্মতঃ একটা কিছু করা চাই তা! শ্যামবাজারে একটা খবর দিস। সোমেনকে যেন নিয়ে যায় । রাত্রের পাঞ্জাব মেলে। শৈলেশ্বর এলাহাবাদ চলিয়া গেল।
পাতা:নববিধান - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১১
অবয়ব