[ ১৬৩ } লেন: তিনি উঠিয়া’ এই দুইটি পদ পরম্পর অস্তি বটে, কিন্তু একটি অভিপ্রায় প্রকাশ করিতে পারিতেছে না, অতএব ইহাকে বাক্য না বলিয়া, বাক্যাংশ বলাই উচিত । ২৯৪ । বাক্য দুই প্রকার ; মুখ্য ও গৌণ। যে বাক্যের অর্থ প্রধান ভাবে প্রতীয়মান হয়, তাহাকে মুখ্য বাক্য বলে, এবং যে বাক্যের অর্থ অন্য বাক্যার্থের কার্য স্বরূপ হয়, অথবা যে বাক্য অন্য বাক্যের অন্তর্গত পদবিশেষের অর্থ বিবৃত করিয়া দেয়, উহাকে গৌণ বাক্য বলা যায়। যথা ; যদি বৃষ্টি হয়, তবে শল্য হইবে ; এস্থলে শস্য হওয়া বৃষ্টি হওয়ার কার্ষ্য; অতএব “ যদি বৃষ্টি হয়” এইটি মুখ্যবাক্য এবং “ তবে শস্য হইবেক” এইটি গৌণ বাক্য । - অপিচ—তিনি বলিলেন, যে অবিলম্বে কাৰ্য্য সিদ্ধি হইবেক। এস্থলে উত্তর বাক্য পুৰ্ব্ববাক্যের অস্তুর্মত “ বলিলেন । এই ক্রিয়া পদের অর্থ বিবৃত করিতেছে। অতএব তিনি বলিলেন এই ৰাক্য মুখ্য , যে অবিলম্বে কাৰ্য্য সিদ্ধি হইবেক্ষ’ এই - -