পাতা:নবরাহা - বিহারীলাল চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বা যুগ-মাহাত্ম্য । ○ ( জটাধারী রক্তমূৰ্ত্তি দগুহস্তে মহামারীর প্রবেশ ) মহামারী –করে নানা যোগাড় মহামার, কচ্ছি রাজা প্রজা সাবাড়, দেখাব কেরামতে দিন দুয়েতে, ভারতে এক কার করে । সকলে – রাজ রাজড়ার ঘরে ঢুকে, ভাগিয়েছি সে ধৰ্ম্মটাকে, তাদের খান খাওয়াই, হাসাই নাচাই, মেচছ ম্যামের হাত ধরে ॥ কলি । তোরা সকলে তা গুছিয়ে গাছিয়ে এক রকম তুলছিস বটে, কিন্তু এখনও ঘরে ঘরে অন্দর মহলে ধৰ্ম্মের জোর ভাদুরে গাঙ্গের স{ড়াসাড়ি বাণের মতন তোলপাড় করে বেড়াচ্ছে । যদি ফিকির করে ছড়াঝাট বাসিপাট করা কাঠকুড় নীদের অন্দরের বাইরে আনতে পারিস, যদি তাদের বারব্রত পুজো অৰ্চ উঠিয়ে দিয়ে নূতন ফ্যাসান ঢুকিয়ে দিতে পারিস, তাহলে জানলুম আমার রাজত্ব করবার পোক্ত বনেদ হ’ল, আমি তার উপরে হেলায় রেক্তার গাথনি তুলতে পারব। সকলে । ( পরস্পরে ) এইবার সারলেরে বড় শক্তাশক্তি ব্যাপার ! অনাচার । “বড় বড় বানরের বড় বড় পেট, লঙ্ক। ডিঙ্গোতে মাথা করে হেঁট !” কেন বাবা, শক্ত কিসে ? যদি মুরুচিকে কৌশলে বশে আনতে পারি, ভারতের সুনীতিকে